পোস্টগুলি

ডিসেম্বর, ২০১৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

লৈখিক কথপোকথন প্রকাশিত হয়েছে

তোমায় ভালোবাসি

ছবি
তোমার জন্য নেশা আজ বেশি করে ধরেছে- চোখে স্বপ্ন এঁকেছি শুধু তোমার আবেগে ভেসে কোন কাজে মন বসে না, রাতে ঘুম আসে না, তোমায় ভেবে ভেবে আমার কিছুটি হয় না, তোমায় যে আমি সত্তি সত্তি ভালোবেসেছি। আমার জীবনে একমাত্রই তুমি, আছো তুমি এ হৃদয়ের গহীনে নিঃশব্দ তোমার আসা-যাওয়া আমার মাঝে অনুভবে কবিতার ছন্দ তালে তোমায় ধরে রেখেছি।  আসো না একবার ছুটে- বলনা একটু - ”তোমায় ভালোবাসি”।।

শুভ বড় দিন

ছবি
  বড় দিনের শুভেচ্ছা সবাইকে ।

ছানাগুলি শীতে খুব কাঁপছিলো।

ছবি
অনেক দিন পর আমার প্রিয় একজন শিল্পীর গান শুনতে ইচ্ছা হলো। গানটা শোনার জন্য ল্যাপটপের আর্ক্রাইভে খুঁজলাম পেলাম না। এরপর ডাউনলোড করতে দিলাম, নেট স্পিড খুব শোচনীয়। নেটবার তিন দাগ পর্যন্ত আছে। ঔ অবস্থায় রেখে আমি বাইরে গেলাম, ফিরে এসে দেখি তখনও লোডিং চলছে। প্রায় ১ ঘন্টা পরে লোডিং শেষ হলো, ততক্ষণে আমার গান শোনার আকাঙ্খা শেষ। একদিন পরে, আমার মনটা প্রচন্ড খারাপ। বাসায় এটা সেটা করছি কিন্তু কিছুই ভালো লাগছে না। যা কিছু করছি কোন মনযোগ নাই, যেন ভেতরের ইচ্ছা শক্তিগুলো সব বিলীন হয়ে গিয়েছে। মনকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য বই পড়ছি, মুভি দেখছি, মাঝে মাঝে কুকুর ছানার সাথে খেলছি। ওগুলো খুব দুষ্টু। ছানা গুলোর বয়স ১মাস ১১দিন। আমি ওদের সাথে খেলে খুব মজা পাচ্ছি। দেখলাম ওদের সাথে খেলে আমার মন খারাপ নাই। ওরা সংখ্যায় ৫। আমার সামনে ছানাগুলি একবার এগিয়ে আসে আবার পিছিয়ে যায়, আমি অন্য দিকে ফিরলে আমার পায়ে শুড়শুড়ি দেয়। কি এক অদ্ভুত ব্যাপার । আমাদের বাসায় আগে কখনো এমন হয় নাই।  ছানাগুলির জন্ম মুহূর্ত পর্যন্তও জানি না আমাদের বাসায় ওদের মায়ের অবস্থান। আমাদের বাসায় আমরা ‍তিনজন ছাড়...

আমার বাংলা মায়ের রুপ...............।।

ছবি
বিশ্ব জানলো নতুনভাবে- আমার ষড় ঋতুর দেশকে কতটা সবুজে ভরা আমার সোনার বাংলা, দিন-রাতের সোনালী-রুপালী আলোয়- ধাঁধাঁনো আমার গ্রাম-বাংলা, পাখির কলরবে নিস্তব্ধ রাতের সমাপ্তি ঘটে, পূর্ব দিকের কুসুম রঙ ছড়িয়ে পড়ে শিশির সিক্ত ভোরে, সবুজে শ্যামলে ভরা শস্য খেত- কৃষক-কৃষাণীর মুখে হাসি নতুন ফসলের আশায়, নদী-মাতার বুকে ছুটে চলে জেলেরা- নতুন দিনের স্বপ্নে, বাংলার দামাল কিশোর-কিশোরীরা উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে ধরণীর বুকে, এই রুপের নেই কোন শেষ- কোটি কোটি মাইল দূর থেকেও, সেই রুপ দেখতে আসে বাংলার তরুণ-তরুণীরা, যত দেখি ততই মুগ্ধ হই  আমার বাংলা মায়ের রুপে।।

তোমার জন্ম হলো বলেই- তোমার আমার পরিচয়,

ছবি
বিজয়ের মাস, শুভ একটা ক্ষণে তোমার জন্ম হলো । তোমার জন্ম হলো বলেই- তোমার আমার পরিচয়, মহান সৃষ্টিকর্তাকে অনেক ধন্যবাদ। এই দিনে মনে পড়ে- অন্যসব দিনের চেয়ে একটু আলাদা। সৃষ্টির আদিম রহস্য ভেদ করে- ভালোবাসায় সিক্ত করেছিলে আমাকে, আজও অম্লান ধারায় বয়ে চলেছে। অপলক দৃষ্টিতে তোমায় দেখি, বিশাল হৃদয়াকাশ জুড়ে-            কতটুকু আছি আমি!

মা আমার খুব জানতে ইচ্ছা করে..

ছবি
মা আমার খুব জানতে ইচ্ছা করে..             ঐ ৭১-এর কথা বলনা মা হায়েনারা কেমন করে  এদেশের উপর অস্ত্র চালিয়ে ছিল, আমার ভাইকে কেমন সাজে      যুদ্ধে পাঠিয়েছিলে- বলনা মা পাক-হানাদার, রাজাকার, আলসাম আমার দেশের মানুষকে কেমন করে হত্যা করেছিল, বলনা মা কেমন করে মা-বোনেদের সম্মান হরণ করেছিল। মা আমার খুব জানতে ইচ্ছা করে..   আমাকে গর্ভে নিয়ে কেমন সময় কাটিয়েছিলে বলনা মা আমার কেন আরো আগে জন্ম হলো না ঐ সময়ে যদি আমি থাকতে পারতাম- জন্মভূমির কসম মা, আজকের রাজাকার আলসাম বদরকে শিকড়সহ উপড়ে ফেলতাম, তাহলেই মা জনম আমার স্বার্থক হতো।।

সাফল্য গাথা মহান বিজয়

ছবি
সারাদিন খুব সুন্দর ভাবে কাটলো। আজ বাংলাদেশ দেশের জন্য গিনেজ বুকে নাম লিখালো মানব পতাকা তৈরী করে, লাখ লাখ মানুষের সমবেত সুরে জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে আর শপথ বাক্য পাঠের মাধ্যমে। আজ আবারও আমরা এক সাথে একটা দৃপ্ত অঙ্গীকারের মাধ্যমে দেশের জন্য একসাথে শপথ নিলাম। দেশকে মুক্ত রাখব অশান্তির বহ্নি শিখা থেকে।

মহান বিজয়

ছবি
মহান বিজয়ের শুভেচ্ছা।

আবেগী মনটা ভরে গেল .....

ছবি
পাহাড়ি নৃত্যে আর দেশাত্মবোধক গানে অভিভাবকদের মনটা ভরে গেল। আমাদের সাথে যোগ দিয়েছিল বিভিন্ন শিল্পগোষ্ঠীর কলা-কুশলীগন। সবাই মুগ্ধ, দেশের রাজনৈতিক অবস্থা অস্থিতিশীল, তার মাঝেও।  আগামী কাল অর্থাৎ কয়েক ঘন্টা পরেই বিজয় দিবস। প্রত্যেকের মাঝে বিজয়ের একটা আনন্দ। সেই সাথে জমাট সময়ের মধ্যে সুন্দর একটা অনুষ্ঠান উপভোগ করা। আমাদেরকে সবাই বলল এমন অনুষ্ঠান আবার কবে হবে! স্বাধীন দেশে বাস করেও পরাধীনতার মাঝে বাস করছি, মুক্তভাবে চলাফেরা করতে পারছিনা। যারা এই দেশটাকে রুপদান করলো, লক্ষ্য প্রাণের বিনিময়ে................................... আমাদের স্বাধীনতা আর সেইখানে রাজাকার, পাকিস্তানি চিন্তারূপী,র্ধষক-মিথ্যাচারী তাদের জন্য আমাদের অবরোধময় জীবন-যাপন করতে হচ্ছে। আজ রাজাকারের ফাঁসির জন্য দেশে হরতাল, অবরোধ, খুন-যখম সমানে চলছে। ওদের কি রক্ত বুদবুদ করে না এই দেশটার জন্য?????? যে দেশ আমাদের মা! মায়ের সম্মান বাঁচানো উচিৎ প্রত্যেক সন্তানের। এমন করেই বলছিলেন সাংস্কৃতিক সন্ধ্যায় আসা অভিবাবকগন।  কথাগুলি এতো আবেগময় ছিল যে চোখের জল রোধ করা সম্ভব ছিল না। সবাই আগামী কাল র‌্যালীতে বের হবো ...

পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে আছি

ছবি
মানবশূন্য এক পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে আছি আমি। আমার পেছনে উত্তাল নদী, সামনে গাঢ় সবুজ বন, আর যতদূর চোখ যায় কোনও জনবসতি চোখে পড়ে না। আকাশটাকে মনে হচ্ছে একেবারে হাতের নাগালে, হাত দিয়ে যেন সেটাকে স্পর্শ করতে পারি। নদীর ঠান্ডা বাতাসে আমার সমস্ত শরীর জমে আসছে। চারিদিকে চোখ বুলাচ্ছি কিন্তু কাউকে দেখতে পাচ্ছি না। আমি ভয়ে দৌড়াতে শুরু করলাম। হঠাৎ পাহাড়ের গায়ে পা পিছলে পড়ে গেলাম, উঠে দাঁড়াতে চেষ্টা করলাম কিন্তু পারলাম না, মনে হলো আঠার সাথে আমার দেহ আটকে আছে.................আমি রুমের মেঝেতে পড়ে আছি। রুমের লাইট দেওয়ার মতও অবস্থা নেই। আমার হাতে প্রচন্ড ব্যাথা পেয়েছি। আমার মা দরজায় ধাক্কা ধাক্কি করছে।  আমি দরজা খুলতে - মা আমাকে বলল আজ আবার কি হলো? এমন শব্দ হলো কেন? আমার হাতের দিকে লক্ষ্য করে বলল এখানে ফোলা কেন? আমি আর কিছু বলতে পারছি না। মা বুঝে গেছে আমার আর বলা লাগলো না। বুঝতে পেরেই বকা শুরু করলো। আমি কেন ঐ সব সিনেমা দেখি যা সহ্য হয় না, সারারাত ঘুমাতে পারি না। এরপর আমি বললাম - মা হাতে বেশ ব্যাথা করছে। প্রথমে যখন পড়ে যাই তখন আমার হাতটা অবশ ছিল পরে আস্তে আস্তে ব্যাথা আরম্...

পাহাড়ের কোল ঘেসে বয়ে চলেছে সুন্দর নীলাকাশ

ছবি
পাহাড়ের কোল ঘেসে বয়ে চলেছে সুন্দর নীলাকাশ হৃদয় তারুন্যে ভরপুর , কখন পৌঁছাবো ঐ পাহাড় চূড়ার কাছে ! যেখানে পাহাড় চূড়া আর নালাকাশ এক হয়ে আছে । অদম্য সাহস নিয়ে এগিয়ে যায় পাহাড়ের দিকে পাহাড়ি ঝর্ণা মুগ্ধ করে তার কলতানে , হৃদয় নেচে উঠে সেই আনন্দে - চারিদিকে ঝলমলে রোদ আর পাখির গুঞ্জন । সৃষ্টির অপার মহিমা ছড়িয়ে আছে প্রকৃতির মাঝে সেটা দেখার জন্য দূর - দূরান্ত থেকে ছুটে আসে হাজারও প্রকৃতি প্রেমী । চূড়াতে উঠা অনেক কষ্ট , অনেক চড়াই - উতরাই পেরিয়ে শীর্ষে উঠা , হাজারও ঝক্কি ঝামেলা সহ্য করে এগিয়ে যাওয়া , হৃদয়ের অদম্য উদ্দ্যমতা পৌঁছে দেয় সেখানে - সব কষ্ট ভুলে যায় , যখন অসীম সৌন্দর্য বিলাসকে দেখি ! শুধু বলতে ইচ্ছা করে - “  হাজার বছর বাঁচতে চাই আমি   অপরুপ বাংলা মায়ের কোলে ” ।।

১৪ই ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস

ছবি
আজ ১৪ই ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস। সব শহীদের আত্মা শান্তিতে থাকুক। সকল শহীদদের প্রতি আমরা আমাদের আন্তরিক শ্রদ্ধা নিবেদন করি ।

৪২ বছর পর অপরাধের শাস্তি হলো

আকাশে-বাতাসে আজ বাংলার মাটিতে বিজয়ের উল্লাস ধ্বনি। যারা এদেশ থেকে শত্রু নিপাত করেছিল তাদের আত্মা আজ কিছুটা শান্তি পেল। বাংলার মাটি সেদিনই শান্তি পাবে যেদিন ৭১ এর অপরাধী বাংলার মাটি থেকে নির্মূল হবে। ৪২ বছর পর অপরাধের শাস্তি হলো কিন্তু এই ৪২ বছরে অপরাধী তার চারপাশ এমন আবরণ তৈরী করে রেখেছে যা ভেদ করে সেখানে প্রবেশ করা দুরুহ ব্যাপার।  আমারা বাংলার মানুষ সবাই যখন এক সাথে কোন কিছু করি তখন আমাদের সবার আবেগ এক সাথে মিশে যায়, এটাই আমাদের বড় পরিচয় যে আমরা বাঙালি; বাংলাদেশ আমার দেশ।  আমরা বাঙালি পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকি না কেন আমাদের আবেগ, সত্তা সবার মাঝেই কাজ করে। 

ভালোবাসার অর্থ কি? আমি জানি না !!!

ছবি
খুঁজি না আমি ভালোবাসার অর্থ কি? মনটা আমার এলোমেলো- জনম গেলেও যায় না বোঝা, উদাসী প্রহর গুলি কাটে নিস্তব্ধতায় চেনা পৃথিবীকে লাগে অচেনা।। আমি স্বপ্নে হারাই, জোৎস্নার মাঝে বসত করি যখন অনুভূতি গুলি তোমায় ঘিরে। স্বপ্ন আমার চোখের কোনায় বসত করে, আনমনে তোমায় খুঁজে - ভিজে যায় হৃদয় আমার, তবে আমি বুঝি না ভালোবাসার অর্থ কি? অজানা থেকে যায় বুকের মাঝে- অপেক্ষার আকাঙ্খায় অনুভূতির আনাগোনা চলে, তবে কি সেটাই ভালোবাসা? নাকি যুগের পর ‍যুগ প্রতীক্ষার পালা গণনা করা, এটাই কি ভালোবাসার অর্থ? বুঝি না ভালোবাসার অর্থ কি??? কেউ কি বলতে পারবে ভালোবসার অর্থ কি !!! যা পৃথিবীর শুরু থেকে এই অবধি----- ------------------------------------ ------------------------------- ---------------------------------???

পরিবর্তন

ছবি
রাতে দেরিতেই ঘুমিয়ে ছিলাম। গাঢ় ঘুমের মাঝে ছিলাম, হঠাৎ কুকুরের চিৎকারের জন্য আমার ঘুম ভেঙে যাই। বেড থেকে উঠে আমি রুমের লাইট জ্বালিয়ে দিলাম, এরপর দরজা খুলে বাইরে বের হলাম। বাসার চারিদিকে চোখ বুলালাম কিন্তু কিছুই দেখতে পেলাম না। কুকুর বাসার পাশের বাগানে চিৎকার করছিল, আমার আউয়াজ শুনে থেমে গিয়েছে। আমাদের বাসার কাজ চলছে সেই উপলক্ষে বিভিন্ন জিনিস পত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে, তাই ভাবলাম হয়তো চোর কিছু চুরি করতে আসতে পারে। বর্তমানে দেশের যে অবস্থা তাতে মনে হয় এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়।  গত ২ দিন আগে দুপুর ২টার পরে আমি ডাইনিং টেবিলের সামনে দাঁড়িয়ে সালাদ তৈরী করছি ঠিক ঐ মুহূর্তে একটি মেয়ে আমার সামনে এসে, আমার কাছে অনুমতি চাইছে সে আমার সাথে কিছু কথা বলবে। আমি তাকে বসতে বললাম, সে জানালো তার সময় নাই। আমি বললাম তাহলে বলুন কি বলবেন? দেখুন আমি একটা পত্রিকা ও খবরের কাগজ নিয়ে এসেছি মাত্র ১৫ টাকা,  সীমিত লাভে আপনাদেরকে দিচ্ছি এটা পড়ে দেখুন আপনাদের ভালো লাগবে, পড়ার পর দেখবেন এখান থেকেই আপনি দৈনিক সংবাদপত্র কিনবেন, এটা আমার বিশ্বাস। শোনার পর আমার প্রতিক্রিয়া - সংবাদপত্রের প্রতিদিন তা...

তোমার সন্ধ্যায়

ছবি
এক কাপ চা তোমার সন্ধ্যায় কিছু সুন্দর স্বপ্ন, কিছু সুন্দর মুহূর্ত ভালো লাগা যত গান- তোমার সুরেই গাইতে চাই অভিমানের যত যন্ত্রণা তোমার অনুভূতিতে ভুলে যাওয়া আমার আঁধার- তোমার আলোয় ঘোঁচাবে অশান্ত পৃথিবীতে তুমিই হতে পার শান্তির আবহাওয়া।

কেটে যায়

প্রহর গুলি কেটে যায় ক্লান্ত সুরে চেতনার বহ্নি শিখা দিয়ে যায় হাতছানি হৃদয়ে এঁকে যায় স্বপ্ন ছোঁয়া কিন্তু আঁধারের গহীনে এসে যায় দিকপালহীনতা ।।

গাইব দেশের গান

ছবি
নয়নের মাঝে স্বপনেরা ভিড় জমিয়েছে, দেশকে ভালোবাসার অনুপ্রেরণা। বিজয়ের মাসে মানুষ কিছুটা অবকাশ নিয়ে কাজ করে থাকে, পরিবারের জন্য সময় দেয়, বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যোগ দেয়। আমরা বাঙালি, বাংলাদেশ আমার দেশ- এই কথাটি খুব কম মানুষই ভাবে। কিন্তু দেশ স্বাধীন হলেও আমার দেশের মানুষ কেন জানি দিনে দিনে নৃশংস হয়ে উঠেছে, সেই সুন্দর বাংলার রুপ আর নেই।  প্রকৃতির সেই সাজ-সজ্জা নেই। ষড় ঋতুর দেশ আজ ৪টি ঋতুতে পরিণত হয়েছে, খাল-বিল শুকিয়ে মরুভূমিতে রুপ নিয়েছে, সেখানে গড়ে উঠেছে ইট-পাথরের দালান কোঠা। নয়ন জুড়ানো সবুজ আর নেই, প্রযুক্তির সুখ গ্রহন করতে সব কিছু বিলিনের দিকে। সেই সাথে আমরা বাঙালি এইটিও হারাচ্ছে, হয়ে উঠছে ধর্ম রীতিনীতির আবদ্ধতা, মানুষের তৈরী অনুশাষন। মায়া-মমতা দিনে দিনে লোপ পাচ্ছে।  আমার এক রিলেটিভের কোচিং সেন্টার উদ্বোধন হবে, সেখানে আমাকে ডাকা হয়েছে। আমি বুঝতে পারলাম কেন ডাকা হয়েছে। আমি তাদেরকে বললাম - আমি টিচিং দিবো না। ওরা আশা হতো হলো না কারণ ওদের প্যানেলে রাখা আছে কাউকে। প্রথম অপশানে আমি ছিলাম পরে অন্য কেউ। এরপর আমাকে তারা বললেন- ঠিক আছে তাহলে গান করতে হ...

সেই নভেম্বর..

ছবি
শীতের আগমন ঘটেছে বেশ আগেই, কিন্তু অনুভূতির জায়গাটা দখল করে আছে সেই দিনগুলি। এই আমি--- রাতের খাবার যখন শেষ করি তখন রাত১১টা বেজে যায়, এরপর ব্রাশ করা, হাতমুখ ধোয়া। ঠান্ডা পানি মুখের উপর ঝাপটা দিতেই একটা উত্তরে হা্ওয়া এসে ছড়িয়ে পড়ে আমার মুখে, আর তখনই আমার হৃদয় স্পর্শ করে যায় অতীতের কিছু মুর্হূত, যা এই জীবনে দ্বিতীয়বার ফিরে আসবে না। আমি কেমন যেন একটা বিষন্নতা বোধ করছি আবার কেমন যেন ভালো লাগারও ছন্দ তাল অনুভব করে চলেছি। ঠিক যে কিসের মাঝে দোদুল্যমান বুঝতে পারছি না। তাই আর দেরি না করে রুমে গেলাম, মাকে বললাম- মা তুমি তোমার রুমের দরজা দিয়ে দাও,  বাবার আসতে ১২টা পার হয়ে যাবে। আমি আমার রুমে আসলাম, এরপর আমার রুমের দরজা বাইরে থেকে লক করে ছাদে আসলাম। ছাদে আসার পর দেখি বেশ অন্ধকার, কিছুটা আলো এসে পড়েছে রাস্তার রড লাইট থেকে। প্রকৃতি পুরোপুরি ভাবে নিরব। আমাদের এই স্থানটি মফস্বল শহরের ছোঁয়ায় আর্বতিত (না শহর না গ্রাম)। রাত ১১টার পরে রাস্তায় খুব একটা মানুষ চলাচল থাকে না। শুধু মাত্র যারা ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ, নেশা খোর, আড্ডাবাজ এই ধরনের মানুষকে মাঝে মধ্যে রাস্তায় চ...