পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০১৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

লৈখিক কথপোকথন প্রকাশিত হয়েছে

তোমায় ভালোবাসি

ছবি
তোমার জন্য নেশা আজ বেশি করে ধরেছে- চোখে স্বপ্ন এঁকেছি শুধু তোমার আবেগে ভেসে কোন কাজে মন বসে না, রাতে ঘুম আসে না, তোমায় ভেবে ভেবে আমার কিছুটি হয় না, তোমায় যে আমি সত্তি সত্তি ভালোবেসেছি। আমার জীবনে একমাত্রই তুমি, আছো তুমি এ হৃদয়ের গহীনে নিঃশব্দ তোমার আসা-যাওয়া আমার মাঝে অনুভবে কবিতার ছন্দ তালে তোমায় ধরে রেখেছি।  আসো না একবার ছুটে- বলনা একটু - ”তোমায় ভালোবাসি”।।

গল্পের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খুবই লোমহর্ষক

বিকালে মায়ের রুমে গেলাম। মাকে বললাম মা চা দাও। মা বলছে আর কিছু খেতে দিবে কিনা, আমি বললাম ইচ্ছা হলে দাও। বাইরে প্রচুর বৃষ্টি হচ্ছে আমি মাঝে মাঝে বিকাল বেলা ছাদে যাই কিন্তু বৃষ্টির নৃত্যে সেটা সম্ভব হয়ে ওঠেনি। আমার রোডের সাথে বাসা, দুইজন বৃষ্টিতে আটকে যেতে পারেনি তাই আমার বাসার বেলকনিতে বসে আছে। একটু বৃষ্টি ঝরা কম হলে তারা চলে যাই । মা পাশে এসে বসলো, বাবা উঠে বাইরে চলে গেলেন। সেই সময়ে আমাদের একজন প্রতিবেশি রাস্তা দিয়ে যাচ্ছে, মা তাকে ডাক দিলেন, বললেন কোথায় যাচ্ছো বৌমা? সে উত্তর দেয় মা অনেক বিপদের মাঝে ছিলাম, এখন বাসায় যাচ্ছি। ভেতরে এস কি হয়েছে বল!  আমি বাইরের গেট খুলে দিলাম, বৌমা ভেতরে আসলো। তাকে বসতে দিয়ে আর ১ কাপ চা বানাতে দিলাম যদিও আমি চা ভালো বানাতে পারি না। বেলকুনিতেই বসে মায়ের সাথে গল্প শুরু করেছে। আমি শোনার জন্য আগ্রহ নিয়ে বসলাম।  গল্পের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খুবই লোমহর্ষক। গল্পটা এমন- বৌমার ভাইয়ের মেয়ে কে বিয়ে দিয়েছেন যেখানে সেই এলাকাটি জটিল দুর্ধষ, এখানকার মানুষ দিনে দুপুরে মানুষ খুনখারাবি করে, এবং এরা  এতটাই নিজেদের সাথে সম্পৃক্ত যে কেউ কারো ...

পরীক্ষা শেষে বাসায় ফেরা...!!!

বাসায় ফিরলাম পরীক্ষা শেষে। ফেরার পথে ফেরিতে যখন গাড়ী উঠেছিল তখন গাড়ী থেকে নেমে ফেরির উপর দাঁড়ালাম। নদীর দিকে তাকিয়ে ছিলাম যতক্ষণ ফেরি পার হয়ে ঘাটে পৌঁছায়নি। খুব ভালো লাগছিল নদীর ঢেউ আর বাতাসের উদারতা। সে এক দারুন অনুভূতি। ঐ মুর্হূত টুকু প্রকুতির সাথে মিশে ছিলাম। যেন আমার পৃথিবী জুড়ে ছিল সম্পূর্ন আমার রাজ্য। সময়টা ছিল গোধূলি লগ্ন। আর আকাশের অবস্থা ছিল মেঘ বলয়ের মাঝে নিবদ্ধ।  আমার আশ-পাশের মানুষগুলি ছিল তাদের মাঝে। আমি সেদিকে কোন খেয়াল রাখি নাই। এরপর গাড়ী ছাড়ার সময় আমার সিটে বসলাম। কেউ ছিল পদ্মার ইলিশ কেনার মাঝে দেখলাম আমার সিটের পাশে জানালা দিয়ে। আমার শরীরটা ভালো যাচ্ছিল না। আমি সিটটা ফোল্ডিং করে চোখ বন্ধ করে রাখলাম। কিন্তু বুকে পিঠে বেশ যন্ত্রনা করে চলেছে। কিছুতেই ভালো লাগছে না। মনে হচ্ছে বাসায় পৌঁছাতে পারবো কিনা জানি না। কিছুক্ষণ পরে আমার সমস্ত শরীরে যন্ত্রণার ঢেউ বয়ে চলেছে, আমি কোন শব্দ করতে পারছি না, কিন্তু চোখ দিয়ে সমানে জল গড়িয়ে পড়ছে। আর মনে হচ্ছে এমন অবস্থায় মানুষ কেন নেশা কিংবা নিজেকে অন্য কিছু দিয়ে হত্যা করতে চেষ্টা করে। আমার মনে হচ্ছে মৃত্যু কে স...

কিভাবে ফেনসিডিল ধরলো,তার একটা নমুনা দেখলাম.....

ছবি
সকাল নয় খুব ভোর বেলা ঘুম থেকে উঠেছি । চাকরির পরীক্ষা দেওয়ার জন্য । বাবা গাড়ীর টিকিট আগেই কেটে রেখেছিলেন । আমি তাড়াতাড়ি রেডি হলাম । এরপর আমি বাসা থেকে   বের হইলাম । বাবা আমাকে এগিয়ে দিলেন কাউন্টার পর্যন্ত কারণ তখন ভোর ৪টা ৩০মিনিট । আর গাড়ী ছাড়বে ৪টা ৪৫মিনিটে । বাবা বাইক বের করেনি , আমাদের শহরে রাস্তা ফাঁকা পেলেই বাইক নিয়ে যাবার ধান্ধাতে থাকে । তাই বাই - সাইকেল বের করে   আমাকে তার পিছে বসিয়ে নিয়ে গেলেন । আমি ভোরের আবহাওয়ায় আরো সতেজ অনুভব করলাম । কারণ চারিদিকে কেউ নাই , আমি আর আমার বাবা । আমি বাবা গল্পে বেশ মশগুল । এরপর দেখি আংকেল আন্টিরা সবাই মর্নিং ওয়াক করতে বের হয়েছেন । আমরা তাদের ছাড়িয়ে সামনের দিকে এগিয়ে গেলাম । এরপর কাউন্টারে গেলাম ।গাড়ী আসলো ৫-৭ মিনিট পরে। আমি আমার সিটে গিয়ে বসলাম।  আমার গাড়ীর সিট নং ছিল বি-৪, জানালার ধারে। বাবাকে বললাম , বাবা তুমি বাসায় চলে যাও আমি ঢাকায় পৌঁছে তোমাকে ফোন করবো। সে মাথা দুলালো, এরপর বাস থেকে নেমে ...

উত্তম কথা..

ছবি
 “ জ্ঞানীরা যতই চিৎকার করুন না কেন, যে যার ধ্যানে নিজেই মশগুল” ।।                                                                                                                     - কথিকা

টাইম মেশিন

ছবি
আজ আকাশটা ছিল ঝকঝকে, শরতের আকাশ বলে কথা, রুপ যেন তার চারিদিকে ছড়াচ্ছে। সে রুপের বর্ণনা নাইবা দিলাম। আমি অনেকদিন পর ছদে উঠেছিলাম কি এক সৌন্দর্য আমাকে ঘিরে রাখলো, ঐ মুর্হূতে আমি টাইম মেশিন এর মত বছর তিনেক আগে চলে গেলাম....................................................... আমরা সব বন্ধু-বান্ধবী মিলে এমনই শরতের আকাশের নিচে ছাদের উপরে এক বান্ধবীর জন্মদিনের আয়োজন করেছিলাম। আমার বান্ধবী আমার থেকে বছর দুয়েকের বড় তবু ফ্রেন্ড কারণ ছোট বেলায় ওর কোন খেলার সাথী ছিল না তাই আমাদের গ্রুপে খেলতে আসতো। ছোট বেলায় আমরা অনেক ধরনের খেলায় খেলেছি এই যেমন গোল্লাছুট, গাদিখেলা, কানামাছি, বউচি, ডাংগুলি আরো কি খেলেছি মনে নাই। দুপুরে কিংবা বৃষ্টির দিনে আমরা সবাই মিলে পুকুরে ও দীঘিতে গোসল ও সাঁতার কাটতাম। পুকুরে গিয়েও খেলতাম, অনেক ক্ষণ ধরে যতক্ষণ না মা-বাবা আসতো। এরপর আমরা একসাথে সাইকেল চালাতাম, কে র্ফাস্ট হবে তাই খুব জোরে জোর সাইকেল চালাতাম। আমি প্রথম দিকে র্ফাস্ট হলেও পরে আর ওদের সাথে পারতাম না। তাই ঠিক করলাম আরো বেশি বেশি অনুশীলন করতে হবে। আমার সামনের বাসার বান্ধবীকে(বর্তমানে এই বান্ধবী লন্...

মন খারাপ হলো বেশক্ষণ..................................

ছবি
বিদেশী বান্ধবী আমাকে বিকালে ফোন করেছিল, তখন বাজে বিকাল ৪টা৩৪মিনিট। ও জানতে পেরেছে আমি এখন বাড়ীতে তাই ফোন করেছে। ও থাকে লন্ডন শহরে স্বামী এবং তাদের দুষ্টু-মিষ্টি পুত্রকে নিয়ে। আমাদের বাসার সামনের বাসাটা ওদের , সেখানে থাকে মা আর বাবা । আমার বান্ধবী তার মায়ের সাথে কথা বলার জন্য ‍স্কাইপ ওপেন করে কথা বলিয়ে দিতে বলল। আমি যতই ওপেন করি না কেন নেট গতি খুবই কম, সেক্ষেত্রে আমার আর কি করার ছিল জানি না.....।  পরে তাকে বার্তা পাঠালাম দুঃখিত অন্য একদিন চেষ্টা করিস। আমার মনটাই খারাপ হয়ে গেল একটু বাবা-মাকে দেখার জন্য মেয়েটা কতদূর থেকে ফোন করেছে অথচ তাদের সাক্ষাৎ মিলল না। সবাই কেন এত দূরে থাকতে ভালোবাসে! সবাইকে ছেড়ে থাকতে, আমার একটুও ভালো লাগে না। শুধুমাত্র একটু ভালো থাকার জন্য আর অর্থ উর্পাজনের জন্য ? কত কষ্টে থাকে অন্যসব ভাইবোনেরা যারা দেশের, নিজ আত্মীয়-সজনের ভালোবাসা ত্যাগ করে বাইরের দেশে পড়ে আছে। আমার খুব কষ্ট হয় তাদের জন্য। সর্বক্ষণ তাদের আত্মাটা বাড়ীর দিকেই থাকে। কখন কাংখিত লক্ষ্যে পৌঁছে বাসায় ফিরতে পারবে। প্রিয়জনদের সাথে কখন তাদের সাক্ষাৎ ঘটবে। প্রবাসে যারা আছে তারা...

কিছু ভাবনা যা পৃথিবীকে নিয়ে ।

ছবি
প্রতিদিন কিছু বিষয় আসে ভাবনাতে, আর সেগুলোর সমাধান খুঁজতে গিয়ে দিনের সমাপ্তি ঘটে। এভাবে একটি দিনের সমাপ্তি ঘটে। নতুন দিনের আবার শুরু হয়। ঘটনা, সময় সবকিছু একের পর এক চলতে থাকে। অন্যের পৃথিবী হয়তো অনেক সুন্দর কিন্তু আমার পৃথিবী অন্যের মত সুন্দর নয়। আমি যেভাবে পৃথিবীকে ভালোবাসি হয়তো অন্যের ভালবাসা আরো বেশি সুন্দর।  পৃথিবীর জন্ম রহস্য নিয়ে যখন একটি বই পড়ছিলাম তখন কতই না অদ্ভুত লাগছিল আবার শরীর শিউরে উঠছিল। আমরা কিছু শ্রেণীর মানুষ পৃথিবী ধ্বংসের দিকে এগিয়ে আছি আবার কিছু শ্রেণীর মানুষ আছি প্রাকৃতিক সৌন্দয লুন্ঠনের কাজে, আবার কিছু আছে যারা প্রাকৃতিক দামি সম্পদকে নিজের কুষ্ঠিতে কুক্ষিগত করে রাখতে চাই। আরে এটা বোঝে না যে সম্পদ সবার উপকারে আসবে সেই সম্পদ কেন নিজের মিউজামে রেখে দিবে, আজ যদি সে ঘুমায় কাল সকাল তার জীবনে আসবে কিনা সে কি বলতে পারবে?  তাহলে কেন এই লোভী মন, মানসিকতা, কেন শুধু নিযার্তন-অত্যাচার হানাহানি মারামারি, দাম্ভিকতা........................................................................................ইত্যাদি ইত্যাদি । আমরা তো শুধু নিজেদের বিস্তার করে চ...

যখন যে মুর্হূতে ভেবেছি শুধু তোমাকেই ভেবেছি

ছবি
যখন যে মুর্হূতে ভেবেছি শুধু তোমাকেই ভেবেছি আর অন্য কিছু আসেনি আমার ভাবনায় আমার ব্যকুলিত মন শুধু তোমাকেই ঘিরে থেকেছে কবে আসবে তুমি সেই প্রতীক্ষায়। কত মৌসুম আসে যায় তবু তোমার দেখা পায় না আমি মনকে বোঝায় ও মন তুই আর ভাবিস না মন আমার অবুঝ থেকে যায়। জগতে যে বুঝেও না বোঝার ভান করে তাকে তো আর চেষ্টা করেও ফেরানো যাবে না।

বাবাকে নিয়ে যত কথা......!!

ছবি
আজ বাবাকে নিয়েই যত কথা। আমি অনার্স ১ম বছরে পদারপন করেছি। ঢাকাতে আমাদের অনেক আত্মীয়-স্বজন আছে। তারপরও আমি হোস্টেলে থাকি। সবাই সেটা নিয়েও অনেক কথা শোনায় তবু আমি আমার জায়গায় অনড়, মরে যাব তবু হোস্টেল ছাড়ব না। আমার বাবা প্রায়ই ব্যবসার কাজে ঢাকায় আসতেন। এবার তিনি আমার বড় কাকিমা, আমার মাকে সাথে এনেছেন। অনেকদিন হয়েছে আমি বাড়ী যাই না এই জন্য আমার মা আমাকে দেখতে এবং বেড়াতেও এসেছেন।  এসে তারা মিরপুর মামার বাসায় উঠেছেন। বিকালে আমার হোস্টেল গেটে এসে ফোন দিচ্ছে আর আমাকে নামতে বলছে নীচে। আমি খুব অবাক হলাম। এগুলো আমার বাবার কান্ড। আমাকে সারপ্রাইজ দেওয়ার জন্য। যেমনটা আমি বাড়ীতে যাওয়ার সময় করে থাকি বরাবর। কাউকে কিছু না বলে হঠাৎ বাড়ী গিয়ে হাজির । সবার বুকে তখন ধুকপুক করা শুরু হয়ে যায়। ফোন থাকা সত্তেও ফোন করি না সেটা নিয়ে কত বকা শুনতে হয়, এরপর তারা বলেন পথে যদি কিছু একটা দূর্ঘটনা ঘটে যায় তাহলে? মা আমি যদি ফোন দিতাম তাহলে যতক্ষণ বাসায় না আসব ঠিক ততক্ষণ পর্যন্ত তুমি টেনশন করবা, এরপর তোমার ফোনের কারণে পাশের যাত্রীরা অতিষ্ঠ হয়ে বলবে- দেশে আরো বাপ-মা আছে? এদের ঢং...

জীবনের অর্থ কি -

ছবি
জীবনের অর্থ কি ? কেউ কি বলতে পারবে- আমি হয়তো জানি আবার জানি না। কখন কোথায় এই জীবনের স্বার্থকতা হারিয়েছি সেটা আজ উপলব্ধি করছি, যদি কেউ বলে দিত তাহলে চলার পথ অত্যন্ত সুদূরপ্রসারী হতো।  অদম্য এক সাহসী অভিযান চালিয়ে যাচ্ছি,  সময়ের সাথে যুদ্ধ করে হেরে যাচ্ছি,  আমার ভেতরের ইন্দ্রিয়কে বার বার উৎসাহ দিয়ে বাচিঁয়ে রেখেছি নাহঃ! সেটা মিথ্যা ধ্রুবতারা - এভাবে কত দিন পার করতে হবে, কে জানে! কে আছে যে আমাকে একটু বলবে কেমন আছো! আহাঃ কতদিন পর এই অন্ধকার যুগের সমাপ্তি ঘটবে, অঘোর বর্ষার মেঘ যাবে কেটে কেটে- চারিদিকে ঝলমলে রোদেরা খেলায় মত্ত থাকবে, আমি সব কিছুকে উপেক্ষা করে বলবো - কি হয়েছিল একটু আগে!!!

টিম লিডার????

কেটে যাচ্ছে বেকারত্বের দিনগুলি। ঠিক তার মাঝে একটা কন্ট্রাকে কাজ আসলো। ভাবলাম যাক কিছুদিন  কাজের মাঝে থেকে মাথাটা অন্যদিকে নেওয়া যাবে। তাই কাজটি করতে কোন বাঁধা আসলো না। প্রস্তুতি নিয়ে গেলাম সেখানে। কাজটি ছিল ইউনিলিভারের মারকেটিং এর উপর ইনফরমেশন ডেইস্কে বসে ইনফরমেশন দেওয়া। আমার পাশের থানাতে ছিলএই কাজটি। আমি কাজ শুরুর আগের দিন দুপুরে সেখানে গেলাম। আমার সাথে আর একজন আসলো, সে আমার প্রতিবেশি, সেও আমার সাথে কাজ করবে। ভাবলাম ভালো হলো আমার সাথী একজনকে পেয়ে। খুব মজা করে আমরা সেখানে পৌঁছালাম। বাসাটি ছিল ভাড়া করা। বাড়ীর মালিকের নাম ছিল রতন শাহা। তাহার নাম বলতেই সবাই বাসাটি দেখিয়ে দিল। বাসার সামনে যখন দাঁড়ালাম তখন আমার মত কয়েকজন আসলো। আমরা আমাদের পরিচয় দিলাম। তখন তারা কুশল বিনিময় করে নিয়ে যাওয়ার পর আমাদেরকে তাদের রুমে নিয়ে যাওয়া হলো। আমরা তখনও খুশি মনে সেখানে গিয়ে কথা বলছি আর বাসাটি ঘুরে ঘুরে দেখছি। বাসাটির ছিল ৪টি কক্ষ, ১টি বাথরুম, ২টি টয়লেট, একটি ‍স্টোর রুম, ১টি বেলকনি। বাসাটিতে টিমের সবাই একসাথে থাকবে। কালচার বিদেশীদের মত অবস্থা । টিম মেম্বারে মেয়েরা ৭জন আর ছেলে...

আমার অস্থিরতা

Avgvi Aw¯’iZv †e‡oB P‡j‡Q g‡b n‡”Q AvR GKUz †ewk, wKfv‡e GwU KvUv‡ev †mUv eyS‡Z cviwQ bv | Avwg Pjvi c‡_ g‡b nq †n‡i wM‡qwQ, bB‡j †Kb me wKQz Dëv-cvëv jvM‡Q Avwg hv wKQz cwiKíbv Kwi bv †Kb me wKQzB †f‡¯Í hv‡”Q.............. hLbB wKQz GKUv Kivi K_v fvewQ, wVK ZLbB †Kv_v †_‡K †hb ûogyo K‡i fvebvi D`q nq- Avi Avwg †m¸‡jv wb‡q gvcvgvwc bv K‡iB iwOb ¯^‡cœi Rv‡j AvU‡K hvB........ wK n‡e Avgvi Øviv Avwg eyS‡Z cviwQ bv Avgvi cwievi fve‡Q Avwg wbðqB A‡bK fv‡jv wKQz Ki‡ev hv Zv‡`i Rxe‡b A‡bK m¤§vb e‡q Avb‡e mgv‡R Zviv Zv‡`i DuPz gv_v‡K AviI DuPz ¯’v‡b †`L‡Z cvi‡e... Avgvi Rb¨ GB c„w_ex‡Z †eu‡P _vKv ‡hb me‡P‡q KwVb welq n‡q `vuwo‡q‡Q, Avgvi Avi fv‡jv jv‡M bv wKfv‡e GB Rxe‡bi mgvwß NU‡e †mUv Rvwb bv Rvb‡Z cvi‡j nq‡Zv mevB‡K me wKQz eywS‡q w`‡q we`vq wbZvg wKš‘ †mLv‡bB Kwe wbie............... nq‡Zv Avgvi RxebUvB Ggb !!!!!!