পোস্টগুলি

মে, ২০১২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

লৈখিক কথপোকথন প্রকাশিত হয়েছে

তোমায় ভালোবাসি

ছবি
তোমার জন্য নেশা আজ বেশি করে ধরেছে- চোখে স্বপ্ন এঁকেছি শুধু তোমার আবেগে ভেসে কোন কাজে মন বসে না, রাতে ঘুম আসে না, তোমায় ভেবে ভেবে আমার কিছুটি হয় না, তোমায় যে আমি সত্তি সত্তি ভালোবেসেছি। আমার জীবনে একমাত্রই তুমি, আছো তুমি এ হৃদয়ের গহীনে নিঃশব্দ তোমার আসা-যাওয়া আমার মাঝে অনুভবে কবিতার ছন্দ তালে তোমায় ধরে রেখেছি।  আসো না একবার ছুটে- বলনা একটু - ”তোমায় ভালোবাসি”।।

পুরনো সবই যেন নতুন লাগে......

পুরনো সবই যেন নতুন লাগে কখনও বসন্ত বাতাসে আবার কখনও অজানা ভাবনায় আমি না বলা কথাকে ভেবে যাই আর সুখ স্পর্শ খুজে পাই অতীত দিনে ফিরে বদলায় মনের রঙ ক্ষণে ক্ষণে যা আমি  গুরুত্ব দিই নি তাই ঘিরে থাকে আমার প্রতিটি ক্ষণকে আমার হৃদয়ে দেয় কী এক আবেশ আমি পায় ফিরে ফিরে সেই সব স্মৃতি জীবনের একটি করে দিন যায় চলে ভাবনা গুলো থেকে যায় মাথার চুলে পাক ধরে কিন্তু ভাবনা গুলোর কখনো বয়স বাড়ে না আমি প্রতিদিন বদলাচ্ছি আমার কাজের তারিখ বদলাচ্ছে আমার সব কিছু প্রতিদিন কিছুনা কিছু বদলাচ্ছে... তবু আমার আমির কোন কিছু পরিবর্তন হচ্ছে না মন থাকছে মনের সেই নবীনতায়...... যা ছিল কিশোর বেলার প্রবল চঞ্চলতায়

বিদ্রোহী কবি কে শুভেচ্ছা

শুভ জন্মদিন বিদ্রোহী কবি কে....................... সময় পরে গেছে ঘণ্টা , থমকে রয়েছে দুনিয়া , পরে রয়েছে মনটা । যেতে এবার দিতে হয় অজানার পথে , হয়ত আর হবে না দেখা তোমার সাথে , কাল থে কালতর হয়েছে দুনিয়াটা , শূন্য থেকে শূন্যতর হচ্ছে হৃদয়টা । কাল আর সাদার হয় না যে মিলন , মিলনেও হয় ধূসরের এক মন । কোথায় তুই খুঁজিস ভগবান্ সে যে রে তোরই মাঝে রয় চেয়ে দেখ সে তোরই মাঝে রয় সাজিয়া যোগী ও দরবেশ   খুঁজিস যারে পাহাড় জঙ্গলময় আঁখি খোল ইচ্ছা অন্ধের দল নিজেরে দেখতে আয়নাতে দেখিবি তোরই এই দেহে নিরাকার তাঁহার পরিচয় ভাবিস তুই ক্ষুদ্র কলেবর ইহাতে অসীম নীলাম্বর এ দেহের আধারে গোপন রহে সে বিশ্ব চরাচর প্রাণে তোর প্রাণের ঠাকুর বেহেশতে স্বর্গে কোথাও নয় এই তোর মন্দির মসজিদ এই তোর কাশী বৃন্দাবন আপনার পানে ফিরে চল কোথা তুই তীর্থে যাবি মন এই তোর মক্কা মদীনা জগন্নাথক্ষেত্র এই হৃদয় । বিদ্রোহী কবি

যখন লিখতে বসি........

যখন লিখতে বসি বয়ে যায় কি ঝড় ? অথচ মনের ভাবনার অতল সাগরে ডুবে যায় দিগন্তের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছুটে বেড়ায়  স্বপ্নের ভূবনে দিক বিজয়ী হই। এই জগতের প্রতিটি বিন্দু কণাকে আচ্ছাদিত করে আছে মানুষের স্পর্শ আজব কাণ্ড ঘটে চলে পৃথিবীর বুকে- কখন যে সময়ের ব্যবধান বাড়িয়ে দেয় কাজের ওজু হাত দুঃখে অমরতা, এমন কী চেনা জানা মানুষের ভন্ডামি ব্রত পৃথিবী জুড়ে চলে শুধুই খেলা ঘরের উচ্ছলতা দিনের নতুন আলোয় ভাবতে হয় নতুন কিছু সম্ভাবনার  হাজার হাজার দুলাল-দুলালীরা পথে পথে ঘুরে মরে আর কত কাল- ভালো লাগে না আমার, হয়তো বা অন্যদেরও তাই  বাতি জ্বেলে বসে আছে আগামী জীবন কী আছে ঐ নিগুঢ় তাই......  ২৩শে মে২০১২ সন্ধ্যা ৭.২২০মি

কী গভীর দুঃখে মগ্ন সমস্ত আকাশ.......

কী গভীর দুঃখে মগ্ন সমস্ত আকাশ, সমস্ত পৃথিবী । চলিতেছি যতদূর শুনিতেছি একমাত্র মর্মান্তিক সুর যেতে আমি দিব না তোমায় । ধরণীর প্রান্ত হতে নীলাভ্রের সর্বপ্রান্ত তীর  ধ্বনিতেছে চিরকাল অনাদ্যন্ত রবে, যেতে নাহি দিব । তৃণ ক্ষুদ্র অতি তারেও বাঁধিয়া বক্ষে মাতা বসুমতী কহিছেন প্রাণপনে যেতে নাহি দিব । আঁধারের গ্রাস হতে কে টানিছে তারে কহিতেছে শতবার যেতে দিব নারে । এ অনন্ত চরাচরে স্বর্গমর্ত ছেয়ে  সব চেয়ে পুরাতন কথা, সব চেয়ে গভীর ক্রন্দন- যেতে নাহি দিব । হায় তবু যেতে দিতে হয়, তবু চলে যায় ।      - কবি গুরু ।।

জীবনের কিছু বিপন্ন মুর্হূত ১

ছবি
আজ ভোরের আলোটা যেন অন্যেরকম মনে হচ্ছে । যেন কেউ এসে তার উপর আবীর বুলিয়ে রেখে দিয়েছে । মনের মাঝে কিছু স্বপ্ন আছে যা প্রতি মুর্হূতে বদলাচ্ছে নতুন সাজে ।  নতুন কোথাও যেতে হবে এই ভাবনায় রাতের নিদ্রা হয়েছে সংকীর্ণ । চঞ্চল মন উদ্ভ্রান্তের ন্যায় এদিক সেদিক উঁকি দেয় আর সেটা পরিণত হয় বাস্তবায়নের মাঝে । বহ্নির মনে ঠিক তেমনটাই ঘটেছিল university যাওয়ার পূর্ব মুর্হূত পর্যন্ত । সে এক নতুন জীবন যাকে কখনো  বেঁধে রাখা যায় না । শুধু মাত্র কল্পনার রঙে আঁকা যায় ।   নতুন পরিবেশ, নতুন সব মানুষ গুলি এসব ভাবতে ভাবতে বহ্নির ঘুম আসে না। বহ্নি ভাবে কেমন হবে নতুন জীবন, নতুন সব কিছু? এই সময় দিদি আসে,  বহ্নিকে প্রস্তুত হতে বলে । বহ্নি সাড়া দেয় দিদির কথায় । বহ্নিরা চার বোন কোন ভাই নাই । বড় দিদির বিয়ে হয়েছে বছর খানেক । আর মেঝ দিদি Masters পড়ছে ঢাকার একটা বিশেষ কলেজে । বহ্নি বোনের মধ্যে তৃতীয় । বহ্নির ছোট বোন বেলা । বাবা Retired করেছেন । মা স্কুল শিক্ষক । বলা চলে সাজানো গোছানো একটা পরিপাটি পরিবার । বহ্নি পরিবারের একমাত্র মুখ যে সারাদিন পরিবারের প্রত্যেকটি ...

জন জীবন অতিষ্ঠ......

জন  জীবন আজ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে প্রকৃতির কারণে । মানুষ বেশ উদ্বিগ্ন । দৈনন্দিন জীবন হয়ে পড়ছে অসহনীয় । নিত্য দিনের কর্ম কান্ডে ব্যাঘাত ঘটছে, সবাই ঠিকভাবে কর্ম সম্পাদন করতে পারছে না । পারছে না ঠিক ভাবে life lead করতে । বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ভাবে মানুষ সংক্রামকে আক্রান্ত হচ্ছে । এই যেমন ঝগড়া- বিবাদ, মারামারি ভাংচুর, অন্যের জিনিস ক্ষতি করা এগুলো লেগেই আছে । আর এ সবই ঘটে যাচ্ছে প্রকৃতির অত্যধিক উষ্ণতার জন্য ।

জীবন সায়াহ্নে,,,,,,,,,,,,,,,,,

জীবন সায়াহ্নে দাঁড়িয়ে আছে জীবনের দার পথিক কখন তার হিসাব নিবে সে ভাবনায় থাকে তার মাঝে কি কর্ম মানবের জন্য করেছি আমরা  কি রেখেছি এই পৃথিবীর জন্য কাকে মন দিয়ে মন হরন করেছি কাকে হৃদয় বিদারক দৃশ্যের দিকে এগিয়ে দিয়েছি কতটুকু অপূর্ণতা রেখেছি এই পৃথিবীর বুকে সব কিছুকে যেন কড়ায় গন্ডায় হিসাব নেওয়ায় তার কাজ

মা কে ভালোবাসুন

সাধারণ মানুষ তার দেহে সবোর্চ্চ ৪৫ ডেল পর্যন্ত ব্যাথা সহ্য করতে পারে কিন্তু একজন মা বাচ্চা জন্ম দেওয়ার সময় ৫৭ ডেল এরও বেশী ব্যাথা সহ্য করে । যা কিনা একসাথে ২০টি হাড্ডি ভেঙে যাওয়ার সমান । আর মা হলো সেই যে এতো কষ্ট সহ্য করে আমাদের কে পৃথিবীতে এনেছেন। আজ বিশ্ব মা দিবস । সবাই মাকে স্মরণ করুন আর মায়ের কাছাকাছি থাকুন ।।

ভালোবাসার প্রত্যাখান

একটি মেয়েকে বারবার ভালবাসার প্রস্তাব দিয়ে প্রত্যাখ্যাত হয় একটি ছেলে ... মেয়েটি প্রতিবারই বলেঃ " শোন , তোমার এক মাসের বেতন আমারএকদিনের হাত খরচ। তোমার সাথে সম্পর্ক করব আমি !!! ভাবলে কি করে !?! আমি তোমাকে কখনই ভালবাসতে পারব না। করুনা করেও না। তাই তুমি ভুলে যাও আমাকে। তোমার যোগ্যতা অনুযায়ী কাউকে ভালবাসো !!! আমাকে নয় !! ছেলেটি তারপরেও মেয়েটিকে ভুলতে পারে নাই !!"   গল্পটি এখানে শেষ হলেও হতে পারতো কিন্তু . . . ১০ বছর পরে হঠাৎ একদিন ••• ঐ মেয়েটি আর ছেলেটির একদিন এক শপিংমলে দেখা হয়ে গেল। দেখা হবার পর মেয়েটি বললঃ " আরে তুমি ! কেমন আছ ? জানো ? আমার বিয়ে হয়ে গেছে ! আর আমার স্বামীর বেতন কত জানো ! প্রতি মাসে এক লাখ টাকা !!! তুমি কল্পনা করতে পারো ? আর আমার স্বামী দেখতেও অনেক স্মার্ট ! একেবারে সেইরকম !!! বুঝলে তুমি !?! আচ্ছা !!! তোমার কপালে কেউ জুটেছে নাকি ? মেয়েটির এমন কথা শুনে ছেলেটির চোখে পানি এসে গেল . . . ....

আমার মা

আমার মা না হয়ে তুমি আর কারো মা হলে ভাবছ তোমায় চিনতেম না, যেতেম না ঐ কোলে? মজা আরো হত ভারি, ... দুই জায়গায় থাকত বাড়ি, আমি থাকতেম এই গাঁয়েতে, তুমি পারের গাঁয়ে। এইখানেতে দিনের বেলা যা-কিছু সব হত খেলাদিন ফুরোলেই তোমার কাছে পেরিয়ে যেতেম নায়ে। হঠাৎ এসে পিছন দিকে আমি বলতেম, "বল্‌ দেখি কে?" তুমি ভাবতে, চেনার মতো চিনি নে তো তবু। তখন কোলে ঝাঁপিয়ে পড়ে আমি বলতেম গলা ধরে-- "আমায় তোমার চিনতে হবেই, আমি তোমার অবু!" ঐ পারেতে যখন তুমি আনতে যেতে জল,-- এই পারেতে তখন ঘাটে বল্‌ দেখি কে বল্‌? কাগজ-গড়া নৌকোটিকে ভাসিয়ে দিতেম তোমার দিকে, যদি গিয়ে পৌঁছত সে বুঝতে কি, সে কার? সাঁতার আমি শিখিনি যে নইলে আমি যেতেম নিজে, আমার পারের থেকে আমি যেতেম তোমার পার। মায়ের পারে অবুর পারে থাকত তফাত, কেউ তো কারে ধরতে গিয়ে পেত নাকো, রইত না একসাথে। দিনের বেলায় ঘুরে ঘুরে দেখা-দেখি দূরে দূরে,-- সন্ধ্যেবেলায় মিলে যেত অবুতে আর মা-তে। কিন্তু হঠাৎ কোনোদিনে যদি বিপিন মাঝি পার করতে তোমার প...

প্রত্যেকেই এই জগতে সুখী হতে চাই

প্রত্যেকেই এই জগতে সুখী হতে চাই, কেউ কথনো কষ্ট পেতে চাই না । একজন মানুষ কাজ করে এবং কঠোর পরিশ্রম করে এবং ভাবে যে পরবর্তী বৃদ্ধ জীবনে আমি সুখী থাকবো ।  ভবিষ্যত পরিকল্পনা থাকে । কিন্তু এটা সম্ভব নয়, এই উপায়ে সুখী হওয়া খুবই কঠিন, নিজেকে উন্নত করতে আর পরিবারের কঠিন নিয়মের মাঝে জেগে উঠা ভয়ংকর ব্যাপার । সত্যি কথা বলতে জগতে জন্ম ও মৃত্যু যেমন কেউ নির্ধারণ করতে পারে না তেমনি জগতের  কঠিন নিয়মকেও কেউ অতিক্রম করতে পারে না । মৃত্যু তাকে যখন তখন হাতছানি দিতে পারে । যেমন - টাইটানিক জাহাজের কখা বলা যায় । এতো শক্তিশালী নিরাপদ জাহাজ, যা কখনো ডুববে না, সেই জাহাজ সামান্য বরফের চাইয়ের সাথে ধাক্কা লেগে অমনি ডুবে গেল আটলান্টিক মহাসাগরে । জীবনটাও ঠিক সাগরের মতই, এখানে যে ভয়ংকর অবস্থা ঘটবে সেটাকে কেউ বদলাতে পারবে না, তাই সমুদ্র কে যেমন পাড়ি দিতে হবে তেমনি অন্যান্য দিকও দেখতে হবে ...................... ৮ই এপ্রিল২০১২,রাত ১টা ০৩মি.