পোস্টগুলি

মার্চ, ২০১২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

লৈখিক কথপোকথন প্রকাশিত হয়েছে

তোমায় ভালোবাসি

ছবি
তোমার জন্য নেশা আজ বেশি করে ধরেছে- চোখে স্বপ্ন এঁকেছি শুধু তোমার আবেগে ভেসে কোন কাজে মন বসে না, রাতে ঘুম আসে না, তোমায় ভেবে ভেবে আমার কিছুটি হয় না, তোমায় যে আমি সত্তি সত্তি ভালোবেসেছি। আমার জীবনে একমাত্রই তুমি, আছো তুমি এ হৃদয়ের গহীনে নিঃশব্দ তোমার আসা-যাওয়া আমার মাঝে অনুভবে কবিতার ছন্দ তালে তোমায় ধরে রেখেছি।  আসো না একবার ছুটে- বলনা একটু - ”তোমায় ভালোবাসি”।।

স্বপ্ন চোর হবো কোন একদিন

স্বপ্ন চুরির নেশায় মেতেছিল মন কোন এক খোলা জানালায় পর্দার আড়াল থেকে উঁকি দিতে চেয়েছিল সেই স্বপ্ন মাখা মুখ, আমি জানতাম না- কতটা লাবন্য লুকিয়ে ছিল সেই আড়ালে পৃথিবীর সব সুখ যেন আমাকে মুগ্ধ করেছিল ।। আমার স্বপ্নেরা অবাধে প্রবেশ করে গহীনে- ইচ্ছে করে স্বপ্ন গহীনকে আরো অবাধ্য করতে ।। জানালা আড়াল ছেড়ে  বদ্ধ দরজায় দাঁড়িয়ে আমি জেনে জেনে যাই- খোলা জানালার অনেক খোলা কথা ভাবতেই কষ্ট জমে যায় বুকে ।। সত্যি বলছি, আমি একদিন স্বপ্ন চোর হবো চোখ মেলেই কোন এক অবেলায় পথ হারাবো সেই পথে ।। ২৭শে মার্চ ২০১২ দুপুর ২.৫৮মি b

মহান স্বাধীনতার অভিনন্দন সবাইকে ।।

মহান দেশের নাগরিক আমরা । মহান অনুভব থেকেই আমাদের স্বাধীনতা অর্জন । আজ আমাদের দেশ পৃথিবীতে একমাত্র দেশ শুধুমাত্র ভাষার জন্য দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ করে । আজ আমরা স্বাধীনতার স্বাদ গ্রহন করেছি, পৃথিবীর বুকে নিজেদের অধিকারকে প্রতিষ্ঠা করেছি । আমরা আজ সব দিক দিয়ে বিশ্বর বুকে এগিয়ে আছি । ভাবতেই ভালো লাগে ক্রিকেট খেলার মাঠেও আমরা দুর্দান্ত খেলা দেখাতে পারি যা বিশ্বের দরবারে আমাদের কে আরো প্রসিদ্ধ করে তুলছে । মহান স্বাধীনতার অভিনন্দন সবাইকে ।।

ভুলে যেতে না চাইলেও ভুলে যেতে হয়

কত পথ কত দিকে চলে গেছে অসংখ্য ক্ষতের সৃষ্টির মাধ্যমে বৃষ্টিতে মাখামাখি হয়ে আছে সেসব ক্ষত কিছু কিছু পথে তোমার পায়ের ছাপ । খোলা মাঠের প্রান্তে আমাদের একদিন বৃষ্টিতে মুছে যেতে পারে কত কিছু আমাদের হাসি আনন্দ অভিমান, আর প্রেম স্মৃতি একদিনে চিহ্ন স্তুপ হয়ে রয়ে যাবে অমলীন দুয়েকটা পথ একসাথে মিশে গেলেও আমরা তো জানি বিচ্ছেদেই বেঁচে থাকে প্রেম আমি বেঁচে থাকি তুমি ছাড়া প্রতিদিন....................... ২৬শে র্মাচ, ২০১২ দুপুর ১২.১৫মি. s

রাত্রি গভীর হোক......

রাত্রি গভীর হোক, নিস্তব্ধ হোক চারিধার, খুলে যাক মনের দ্বার, নিরবে বসে থাকি- শুধু একটি মুখকে খুঁজে ফিরি, যার সাথে কথপোকথন চলবে বিরতিহীন...... ঘন আঁধারে মিশে যাবে মধুর স্মৃতি সব রঙ ঘুমের সাগরে ডুব দিবে কেটে যাবে আঁধার  খুলে যাবে প্রভাতের দ্বার উন্মুক্ত হবে গভীর রাতের নিরবতা উচ্ছ্বলতা বাড়বে সূর্যের, শান্ত হবে মনের প্রখরতা, কে বলবে ? গত হয়েছিল গভীর রাতের নিস্তব্ধতা ।। ২৪শে র্মাচ ২০১২ রাত ১০.১০ মি

কে ?

এখন কোথাও আর কেউ নাই আমি শুধু একেলা- কে ? কে ? - আমাকে জাগিয়ে রাখে অনন্ত কাল ! খুঁজি আমি এদিক সেদিক, দেখি না তাকে, পাই না খুঁজে ! কি নিষ্ঠুর সেই মুর্হূত । আমি খুঁজি, আমি খুঁজি অনন্ত কাল ধরে তাকে-- কে ? কে ? আমাকে স্মরণ করে !   ২৪শে র্মাচ ২০১২ রাত ৯.৪৫ মি.

তুমি কী.... পারো ?

ও মেয়ে তুমি কী দিগন্ত রেখাকে ছুঁতে পারো ? ঐ দূর নীলিমাকে স্বাগতম জানাতে পারো- তুমি কী মেঘের ভেলায় নিজেকে সাজাতে পারো ? ধরণীর বুকে তুমি কী নিজেকে ছেড়ে দিতে পারো- ও মেয়ে তুমি কী সমুদ্রের ঢেউয়ে নিজেকে উন্মুক্ত করতে পারো ? তুমি কী পাহাড়ের বুকে ঝরণা হয়ে ঝরতে পারো- তুমি কী সবুজের বুকে সূর্যের হাসি ফোটাতে পারো ? তুমি কী মরুভূমির বুকে বৃষ্টি হয়ে তৃষ্ণা মেটাতে পারো- ও মেয়ে তুমি কী বিষন্নতা হারানো গোধূলি লগ্ন হতে পারো ? তুমি কী চাঁদনী রাতে কারো ঘুম কাড়তে নূপুরের ধ্বনি হতে পারো- ও মেয়ে তুমি কী কারো স্বপ্ন হয়ে জীবনের সাফল্য এনে দিতে পারো ? তুমি কী র্নিজন রাতের পাহারা হতে পারো- তুমি কী নিঃশব্দ হাওয়া হতে পারো- যে চুপি চুপি এসে ভালোবাসার গান শোনাতে পারে !                ২৪শে র্মাচ ২০১২ রাত ৯.১৯ মি

ভালোবাসা

ভালোবাসার স্পর্শ কেমন হয়  ভালোবাসার অনুভূতি কেমন হয় ভালোবাসার প্রতীক্ষা কেমন হয় ভালোবাসার সুখ গুলো কেমন হয় ভালোবাসার মানুষ কেমন হয়....... ২৩শে মার্চ ২০১২ রাত ১১.৪৫মি.

মনেতে ব্যাথা জাগে

সে কী আমি বুঝি না  সে যে লাঞ্ছনা  করেছে মোর হৃদয়ে । আমার ভালোবাসাকে করেছে  বিদায়ী জ্যোৎস্নাত রাত - আজ শুধু  গচ্ছিত সম্পদ , স্মৃতি হয়েছে বেদনার রঙে সজ্জিত তরী । আলোতে জগত ভাসে, বিরহে হৃদয় ভাসে, আকাশে চাঁদ উঠে, মনেতে ব্যাথা জাগে । ২২শে মার্চ২০১২রাত ১২.৩৬ মি.
বেলা শেষে এসে দেখি নেই সেই বিষন্নতা আমার কানে বেজে চলেছে সুর ক্লান্তি মাখা দিনকে দিয়েছি বিদায় সব কিছুকে ছাড়িয়ে পেছনের সোনালী দিনকে মনে পড়ছে

অচেনা ভূবন

আজ জানতে বড় ইচ্ছে করে পৃথিবীর কল্প- রহস্যকে, যেখানে আছে অজনা-অচেনা ভূবন।  সেই ভুবনকে জয় করেছে কতো মানব-মানবী, কল্প তরুর রহস্য আস্বাদন করে । জানতে ইচ্ছে করে সেই দিনের কথা, সেই সময়ের ধ্যান ধারণা । কত শত বছর আগের কল্প তরু জানি না তবে ঐ সময় আমাকে আর্কষণ করে।  যা আমাকে নাড়া দেয় গভীর থেকে আরো গভীরে । যা ছিল বৈজ্ঞানিকদের অসংখ্য গবেষণার ফলাফল । আজ পৃথিবীর আমূল পরির্বতন ঘটেছে । আর্বিভাব ঘটেছে নতুনের কেতন । জয় জয়কার হয়েছে পৃথিবীর সব কিছুর । কিন্তু রহস্য থেকেই গিয়েছে যা আজ পর্যন্ত তার কূল কিনারা পাওয়া যায়নি । এখনো তমসার ধুম্রো জালের মতো বিছিয়ে  আছে রহস্যময়ী পৃথিবী । সত্যিই কী এক অদ্ভূত মায়াময় এই ধরণী । এর গভীর আস্বাদন আজও কেউ জানে না, এক মাত্র  সৃস্টিকর্তাই জানেন তার রহস্য । এই সৃষ্টি রহস্যের উপর চলছে গবেষণা যা আজও কেউ সেখানে পৌঁছাতে পারেনি । ২০শে মার্চ২০১২, রাত ১.২৬মি

বলনা তুমি

আজ আমি বলবো আমার কথা, শুনবে কি তুমি! সময় হবে কি তোমার, আমার হৃদয়ের কথা শোনার । তোমাকে আমি খুঁজে ফিরি পৃথিবীর এক প্রা্ন্ত থেকে অপর প্রান্তে, তবুও আমার সাধ মিটে না তোমাকে খোঁজার, তোমাকে ভাবার । শুনবে কি আমার কথা শোনার কী সময় হবে তোমার! একটু শোন না, ভালোবাসি অধিক তোমাকে, বলনা তুমি  ভালোবাসো কিনা আমাকে ? ১৯শে মার্চ ২০১২ রাত ১.৩৪মি

বঙ্গ

বঙ্গ তোমার কথা ভেবে আমি সত্যিই কৃতার্থ হইলাম । তুমি কতো মহান, তোমার দান করেছে এই ধরনীকে মহীয়ান । তুমি সত্যিই তুলনাহীন । তোমার রুপ আমাকে করেছে মুগ্ধ । তোমার বিশালতা আমাকে দিয়েছে পরিপূর্ণতা । ১৮ই মার্চ ২০১২ রাত ১.৩০মি

ভালো নাই

শুনো ভালো নাই জানো কেন ভালো নাই শুধু তোমার কারণে- তুমি বললে আজ আমাকে গান শোনাবে, গান শোনানো দূরে থাক তোমার ছায়া পর্যন্ত দেখি না, তোমাকে আমি এক মুঠো কাব্য দিয়েছলাম- তুমি দিলে সুর ছড়িয়ে আমার কথার কিন্তু শোনালে না তোমার কন্ঠস্বর, কথা দিয়ে রাখলে না কথা, যে তুমি আসবে বলেও আসলে না, তোমার না আসার প্রতীক্ষা- আমাকে করে তুলেছে বিহব্বল। ১৮ই মার্চ ২০১২, রাত ১২.৪৯মি

মনের দুয়ার

আকাশে আকাশে যত রবি চাঁদ ঝিকিমিকি ঝকমকে তারা দল আছে, কুঁড়ি দল মুকুলিকা ফুল দল যত ফোটে পৃথিবীর সব গাছে গাছে, পানিতে পানিতে যত ঢেউ জেগে দুলেদুলে তোলে কলতান, রাতের ভেতরে আর দিনের আলোতে যত পাখি গায় গান, জয় হোক তোমারই এতো সংখ্যক বার, জয় হোক । জানি তুমি আমাদের জন্যে আনবেই নবালোক । জানি তুমি আমাদের হাতে আর পদতলে এনে দেবে কাংখিত অনেক কিছুই, তাও এনে দেবে যে বীজ  আমাদের স্বপ্নের জমি জুড়ে রুই । হে প্রিয়তম তুমি খুলে দাও আমাদের  মনের দুয়ার  যে দুয়ারে দাঁড়িয়ে দেখবো  দূরের অন্ধকার কে পেছনে ফেলে  উদিত সূর্য রশ্মি কে, যে আমাকে নব দিগন্তের সম্ভাবনাময় পখকে উন্মোচিত করবে ।। ১৬ই মার্চ ২০১২ বিকাল ৩.২০মি

নিজেকে হারানো....

এঁকে বেঁকে যাওয়া জীবনের প্রতিটি মুর্হূত আমাকে ভাবায় আমাকে প্রতিটি মুর্হূতে কে যেন পিছু ডেকে চলে- আমি নিজের মাঝে যেন নিজেকে খুঁজে পাই না, আমার অবিরত মন ছুটে চলে অজানা দিগন্তে- কোন এক তাৎপর্যহীন মুর্হূত আমাকে ঘিরে ধরে, আমি মাঝে মাঝে আমার পূর্ব রূপ আর বর্তমান রূপকে হারিয়ে ফেলি । ১৬ই মার্চ ২০১২ রাত ১.৩২মি

জীবন

দৈনন্দিন জীবনের ঘাতে প্রতিঘাতে কেটে যায় কতই সময়, বেলা অবেলায় ভেসে যায় সময় কত দুরে নীল নীলিমায়, কত কবিতা, কত গান, কত কথা হয়নি কখন ও বলা। দিনের আলো ফুরিয়ে নামে রাতের আধাঁর, নেশাগ্রস্ত ক্লান্ত ধুসঁর সন্ধ্যায় অনন্ত অসীম মহাকাশ মাঝে মুখর মুহুর্তগুলো স্তদ্ধতা খোঁজে । তোমাকে পাঠাতে পারি না আজ নিমন্ত্রণ ঘাতে প্রতিঘাতে মুত্যৃর আমন্ত্রণ সব কিছু ছেড়ে দিয়ে ভাবি চলে যাব স্বপ্নের দেশে ।

ফিরে আস

সবুজ শ্যামল প্রকৃতি, হিমেল হাওয়ার চঞ্চলতা ডাক দিয়ে যায় তোমার কথা... কোথায় তুমি ? কোথায় তুমি ? খুঁজে খুঁজে ক্লান্ত আমি । দিনের আলোয়, রাতের আঁধারে তোমার স্মৃতি পালিয়ে বেড়ায়... আসবে ফিরে তুমি আবার, খুলে দিলাম মনের দুয়ার...............।

কাঠ পেনসিল

জীবনটা যদি কাঠ পেনসিল   দিয়ে লেখা কবিতা হত তাহলে রাবার দিয়ে মুছে আবার    নতুন করে লিখতাম ।

যেদিন হবে স্থির..............

জীবন মানে আনন্দ আর উপচে পড়া ভীড় জীবন মানে পাখির মত শান্ত সুখের নীড় জীবন মানে কান্না হাসি দুঃখ নিরবধি জীবন মানে ঘড়ির কাটায় ফুরিয়ে যাওয়া বেলা জীবন মানে আমার প্রতি তোমার অবহেলা তবুও জীবন চলছে একা নিজ গতিতে সকল কিছু থমকে যাবে যেদিন হবে স্থির। ১২ই মার্চ ২০১২ রাত ১২.২৮মি

তুমি অসবে বলে

তুমি আসবে বলে আমি বাসন্তি রঙের শাড়ি পরেছি তুমি আসবে বলে আমি খোঁপায় পরেছি হলুদ রঙের গাঁদা ফুল তুমি আসবে বলে আমি কপালে দিয়েছি লাল টিপ তুমি আসবে বলে আমি নতুন জুতা পায়ে গলিয়েছি তুমি আসবে বলে আমি নতুন গানের চরণ শিখেছি তুমি আসবে বলে আমি নতুন গল্প জমিয়ে রেখেছি তুমি আসবে বলে আমি মনের মাঝে কত ছবি এঁকে রেখেছি তুমি আসবে বলে আমার পৃথিবীকে কত রঙ দিয়ে সাজিয়ে রেখেছি আর সেই তুমি এলে................... ১০ই র্মাচ ২০১২ দুপুর ১২.২৬মি

ভালোবাসবো চিরদিন.............

এইতো কিছুদিন আগে দেখা হলো তোমার সাথে । তুমি আমাকে দেখলে আর একটু মুচকি হাসলে, মনে হলো যেন - তোমাকে বহু যুগ ধরে জানি, ভালোবেসেছি, ভেবেছি অনেক বার, মুখ খুলিনি শুধু হেসেছি । তুমি কথা বলছিলে ... আমি কান পেতে শুনছিলাম, ভাবছিলাম তুমি আমার স্বপ্ন কিনা, আমাকে ভুলবে কিনা, ভালোবেসেছিলে কিনা জানিনা ।। দেখেছিলাম তুমি কত সুন্দর ! নীল আকাশের মতো সুন্দর, মূল্যবান পাথর হীরার মতো  । তোমাকে পেয়ে আজ আমি ধন্য ! তুমি আছো আমার ছোট্ট হৃদয়ের মাঝে তোমাকে আমি ভালোবাসি, ভালোবাসবো চিরদিন............. ৯ই র্মাচ২০১২ রাত ১১.৪৮মি

সময়ের কাছে আমি বন্দী

জীবনের একটি করে দিন চলে যাচ্ছে আর সোনালি সময় গুলো হারিয়ে যাচ্ছে কালের হাওয়ায় । অর্পূব মুর্হূতগুলি কেউ যেন জীবন থেকে কেড়ে নিচ্ছে । মনে হচ্ছে সময়ের কাছে আমি বন্দী ।

শুভ দোল

আজ শুভ দোল উৎসব । সবাই রাঙিয়ে চলেছে তাদের মনের উচ্ছাস । রঙের সাথে সামিল হতে গিয়েছিলাম দোল উৎসবে।  হলো উৎসব, রাঙালাম নিজেকে আর অন্যকে । অফুরন্ত মজা করলাম । মেলা চলছিল, ইচ্ছামতো ঘুরলাম, ইচ্ছামতো খেলাম গ্রামবাংলার সেই পাপর, দিলকুচ, গুড়ের গজা, চিনির গজা, বাদাম, চানাচুর, ছোলামাখা, বন্দে মিষ্টি, মালাই(আইসক্রিম), এরপর গরম কফি । জটিল মজা হলো । মজার পর মনে হলো মজার কোন শেষ নাই, রঙের কোন শেষ নাই । কিন্তু শেষ হলো খুব কম সময়ের মধ্যো । রাত বাড়লো তখন নিজ বাস গৃহে ফিরতে হলো দোলের রাঙায়িত মন নিয়ে । অনেক ভালো লাগলো ।  ৮ই র্মাচ ২০১২ রাত ১০. ১২মি

ঢেউ

বসন্ত বাতাসে উড়ছে আমার মন আমার সাগরে ঢেউ আর ঢেউ লেগেছে দোলন কোন চাঁপা বেদনা দুষ্টু হাওয়ায় ভেসে যায় ৮ই র্মাচ ২০১২ রাত ১.০৭মি.

ভুলতে পারি নাই

ভেবেছি তোমাকে যতবার মনে পড়েছে ততবার ভুলতে পারি নাই তোমাকে । অচেনা ভুবনে যতবার চলেছি তোমাকে দেখেছি বারবার আজও পারিনি তোমাকে বলতে ভুলতে পারি নাই তোমাকে । ৮ই মার্চ ২০১১ রাত ১২.০০মি

জীবনকে নিয়ে খেলা

আমার ফুল  নিয়ে তুমি কাকে পূজা করলে আমার হৃদয় চুরি করে তুমি কার হৃদয়ে আসন বসালে আমার হৃদয়ের ভালোবাসা তুমি কারে দান করলে আমার চোখে অশ্রু রেখে কার চোখের উচ্ছ্বাস হলে আমার স্বপ্ন ভেঙে দিয়ে কার স্বপ্নে বিভোর হলে আমার চিত্তকে সাগরে ভাসিয়ে কার ঘর সাজালে আমার প্রেমকে ত্যাগ করে কার প্রেমে মত্ত হলে আমার জীবনকে নিয়ে খেলা করে আর কোন জীবনের প্রতি নির্লিপ্ত হলে গো ।। ৭ই র্মাচ ২০১২ রাত ১১.৩৬মি

আরে তুমি একি কর?

জীবনের আলো জ্বলে প্রতিটি ক্ষণে ক্ষণে, আর মনের আকাশ জুড়ে খেলা করে আলোর প্রতিবিম্ব নিয়ে । অন্ধকারে.......................................................................................................................................... বসে ভাবি তোমার সেই সব দিন গুলি,  যেই দিন তুমি বসে ছিলে আমার সম্মুখে !  একরাশ শুভেচ্ছা জানিয়ে , আমার চোখে চোখ রেখেছিলে, আরো কতোকিছু বলেছিল তোমার নয়ন । তখনো বোঝেনি আমার এ নয়ন । তুমি এসেছিলে আলো আঁধারে মিশে, আমি অমনি তোমাকে দেখতে চাইলাম আর তুমি বললে, "আরে তুমি একি কর?".................................... ঠিক যেমনটি এসেছিলে অমনি চলে গেলে আমায় বিদায় জানিয়ে ।। ৭ই মার্চ ২০১২ রাত ১১.১৫মি

সময় বড় বেরহম

আমার একটি করে দিন চলে যায় আর আমি ভাবি কবে আমার কাজ গুলো শেষ করবো । কাজ আমার শেষ হয় না । রাত বাড়ে দিন বাড়ে কিন্তু আমি বাড়ি না। সময় বাড়ে প্রসারিত ধারায় । আমার একটা করে নতুন দিন আসে আর আমার কাজের দায়িত্ব বাড়তে থাকে । কিন্তু আমি তারপরো আমার কাজে নিমগ্ন থাকি । আর ভাবি কোন ভুলত্রুটি হচ্ছে কিনা । সময় আমার কোনদিকে পাড়ি দিচ্ছে আমি তাকে ধরতে পারছি না । যদি সময়কে বন্ধু করতে পারতাম তাহলে তাকে  বলতাম একটু আমার জন্য হাসো, সময় যখন হাসতো তখন আমি একটু বিশ্রাম নিতাম । তখন সময় কিছু ক্ষণের জন্য থেমে যেতো । কেমন মজা হতো, তাই না ! কিন্তু সে উপায় নাই । আমাকে এই লেখার জন্যেও সময়ের কাছে কৈফিয়ত দিতে হয় । সময় বড় বেরহম । ওর কাছে সবাই সমান । কাউকে আলাদা ভাবে দেখে না । ৭ই মার্চ ২০১২ দুপুর ৩.০৩মি.

দুঃসংবাদ

দুঃসংবাদ গুলো কেন এতো নিষ্ঠুর হয় কেন মানুষকে বেশি বেশি কষ্ট পেতে হয় কেন স্বপ্ন গুলোকে বিচ্ছিন্ন করে দেয় কেন নিয়তি বিড়ম্বনা করে কেন মস্তিষ্ককে বারবার ভাবায় কেন মানুষ ব্যাথা পায় । ৭ই র্মাচ ২০১২ রাত ১.১১মি

পরীক্ষা না দিয়ে জীবনানন্দ দাশ পড়া

লাবন্য , এই লাবন্য তোর না আজ পরীক্ষা । উঠে পড় । মা তোমার কারণে ভালো ঘুমাতে পারি না । মা পরীক্ষা না দিলে হয় না । না হয় না । মা আমি তো পরীক্ষার কোন পড়া করিনি, তাহলে আমি কী পরীক্ষা দিবো । আমি এতো কিছু জানি না, তুমি পরীক্ষা দিবা আর পরীক্ষার ফল বের হলে তখন হিসাব নিবো তুমি সারা বছর কী করেছো । দূর পরীক্ষায় দিবো না, তাহলে এতো কথা শোনা লাগবে না(মনে মনে ভাবছে)  । লাবন্য ! হ্যাঁ , আসি মা । নন্দীতা তোকে ডাকছে । ও Ready হয়ে এসেছে । তুমি তাড়াতাড়ি করো । মা আমার Dress কোথায় রেখেছো খুঁজে পাচ্ছি না । এই মেয়েটা একদম গাঁধা, কোন কিছু ঠিক করে রাখবে না, যতক্ষণ আমি গুছিয়ে না রাখি । এখন দিতে যাবে পরীক্ষা আর সে সব কিছু খুঁজে বেড়াচ্ছে । মা আমার  box কোথায় ? মা আমার জুতা কোথায় ? উফঃ আর পারি না, সব ঠিকভাবে আছে । যদি এসে আমি দেখি তাহলে মাইর একটাও মাটিতে পড়বে না সবকটি মাইর পিঠের উপর পড়বে । মা আমার Ricshaw ভাড়া দাও । ............................................................................ ............................................................................ নন্দীতা চল । পরীক্ষ...

কখন আসবে তুমি

দক্ষিণ দুয়ারে দাড়িয়ে তোমার কথা ভাবি হাতে কিছু ফুল নিয়ে । সন্ধা পেরিয়ে যখন রাতের আঁধার নেমেছে বুঝতে পারলাম তুমি আর আসবে না ফিরে আমার কাছে । হঠাৎ আজ কী হলো আমার বুঝতে পারছি না । বাগানে নতুন ফুলগুলো ফুটতেই তোমার কথা মনে পড়লো, অমনি ঝটপট ফুলগুলো তুলে বেলকুনিতে তোমার জন্য অপেক্ষা করছি, তুমি আসবে কখন? কতো কিছু ভেবে রেখেছি তুমি আসবে বলে, কিন্তু সেই তোমার আসা এখনো হলো না । কখন আসবে তুমি? কখন কখা বলবে আমার সম্মুখে বসে । কখন? কখন? ৫ই র্মাচ ২০১২ রাত ১২.৩৫ মি.

নিবিড় মন

যখন আকাশের বুক চিরে অঝরে বৃষ্টি নামে, আমার নিবিড় মন তাকে ভাবে, খুঁজে বেড়ায় এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে ।। যখন বাদলের ধারা চারিদিকে ছুঁই ছুঁই করে, বুনো লতা পাতা ফুলগুলি মেতে ওঠে তারুণ্যে, ধরণি প্রাণ ফিরে পায় নব আনন্দে নিমগ্ন স্মৃতি আমাকে ঘিরে রাখে স্বপ্নের মাঝে................... ৫ই র্মাচ ২০১২ রাত ১২.১৬মি.

নিঃশব্দ রাতের কথোপকথন

ঘুম আসে না ঘুম আসে না  একলা জেগে রোই- আকাশ নিলিমার দিকে একরাশ স্বপ্ন নিয়ে । ভাবি চাঁদটা কী আমার মতো একলা জেগে রই? সে কী আমার মতো গুনগুন করে গান গায় ! আমার মতো কী বুনো ফুলগুলো বাতাসে সুবাস ছড়ায়, জোনাক গুলো কী মোহাচ্ছন্ন করে, জোনাক জ্বেলে- অদৃশ্য র্স্পশ গুলি কী আমার মতো রাতের পাহারা দেয়? নিঃশব্দ আমাকে অবিরাম ছন্দে এলোমেলো করে দেয় এমন সিংহাসনে বসে কী কেউ করেছে রাত জাগার শাষন?? ৪ঠা র্মাচ ২০১২ রাত ২.১২মি

অনুরাগ

স্বপ্ন দেখি আমি নতুন সুরের  যে আমার জীবন চলার সঙ্গী ।। পাখির কলতান আমাকে করে মুগ্ধ, হিমাদ্রির আবেশ আমাকে ছুঁয়ে যায়, বৃষ্টির ছন্দ আমাকে নতুন দ্যোতনা দেয়, ঘাসফুল আমাকে দেয় নতুন শিশির, সমুদ্রের ঝড়ো হাওয়া আমাকে উদ্বেলিত করে, সময় আমাকে তারুণ্যের গান শোনায় ।। ৪ঠা র্মাচ, ২০১২ রাত ১.৪৭ মি

একটি কথা

দিন বদলের সময় এসেছে আজ অধিকার আদায় করার সময় হয়েছে মনের মধ্যে যুদ্ধ বিগ্রহ থেমেছে আজ সচেতনতার অভাব নেই আর স্বপ্ন দেখার দিন গুলি রঙিন হলো কুয়াশা-ধোঁয়াশা হয়েছে দূর দিগন্ত রেখায় আমার মনটা আশা করে যায় ভালোবাসা কথাটি বলবো আজ ।। ৪ঠা মার্চ, ২০১২ রাত ১.৩০মি

তোমার সাথে

তোমার সাথে যখন থাকি তখন আমি মুগ্ধ থাকি তোমার অনুভবে, আমার কোন বিষন্নতা র্স্পশ করে না মাথায় আসে না কোন ভাবনা । ছোট ছোট স্বপ্ন গুলি উঁকি দিতে থাকে, কন্ঠস্বর উঠানামা করে নতুন সুরে হৃদয় আকাশে দিপ্তি ছড়ায়- পরীর মত উড়তে ইচ্ছে করে তোমাকে নিয়ে, তোমার সাথে চঞ্চলতায় মেতে উঠতে ভালো লাগে তোমার আমার অভিমান গুলি যায় হারিয়ে। তোমার সাথে থাকতে আমার তাইতো ভালো লাগে ।।

তোমার চোখে

তোমার চোখে আমি স্বপ্ন দেখেছি তোমার চোখে আমি আমার বিশ্বাসকে দেখেছি তোমার চোখে আমি ভূবনকে দেখেছি তোমার চোখে আমি আমার ভালোবাসাকে দেখেছি ।।

ফিরে দেখা

অবাক পৃথিবীর দিকে তাকিয়ে থাকি ফেলে আসা সেই দিনের কথা মনে করে, আজ ঘুম ভাঙাতে কেউ ডাকে না যে সেই সব দিনের নিরবতা জেগে ওঠে। মেঘে মেঘে বেলা কেটে যায় নতুন রঙধনুর অপেক্ষায় । রাতের নিরবতা জেগে ওঠে সমুদ্রের গভীরতা আরও গভীরতর হয় । প্রেম ভাঙলো যে মাঝে কাটাতার কত প্রিয় মানুষ হলো যে চোখের বিষ । যন্ত্রণা হলো যে বন্ধু আপন হাসি সে তো অপরাধী । ভুবন সেজেসে নতুন রঙে হৃদয় ভাবে আবার দেখা হবে কবে.......

মেঘবতী_______

বুকের ভেতর একটা ডাক শুনি, মেঘবতী তোমার কাছে আমার কিছু প্রশ্ন ছিল? কেন এই নামে ডাকতে আমাকে______ এখন বুকের ভেতর শব্দ করে সুনামি ঝড় । মনের দ্বারে শোকের নিরবতা নেমে এসেছে রঙের ছটা ঝরে পড়েছে________ কেন মেঘবতী নামে ডাকতে আমাকে তোমার অর্নগল কথা বাজে বুকের মাঝে । এক পলকেই ঘটে গেছে হাজার ধোঁয়াশাময় কথা অঝর কথার মাঝে একটি কথা বলতে, তুমি আমার মেঘবতী । তোমার মুখটাকেই খুঁজে ছিলাম জীবনের শুরুতেই_____ কবে শুনবো মেঘবতী । এখন আমার হৃদয়, প্রার্থনার ভূমি_______

ক্ষণ

মুহূর্ত আসে কয়েক সেকেন্ডর জন্য অপেক্ষা আসে অসংখ্য প্রহরের জন্য ভাবনা আসে বাঁধভাঙা স্রোতের মত কষ্ট আসে অসংখ্য তারার মত।