পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী, ২০১২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

লৈখিক কথপোকথন প্রকাশিত হয়েছে

তোমায় ভালোবাসি

ছবি
তোমার জন্য নেশা আজ বেশি করে ধরেছে- চোখে স্বপ্ন এঁকেছি শুধু তোমার আবেগে ভেসে কোন কাজে মন বসে না, রাতে ঘুম আসে না, তোমায় ভেবে ভেবে আমার কিছুটি হয় না, তোমায় যে আমি সত্তি সত্তি ভালোবেসেছি। আমার জীবনে একমাত্রই তুমি, আছো তুমি এ হৃদয়ের গহীনে নিঃশব্দ তোমার আসা-যাওয়া আমার মাঝে অনুভবে কবিতার ছন্দ তালে তোমায় ধরে রেখেছি।  আসো না একবার ছুটে- বলনা একটু - ”তোমায় ভালোবাসি”।।

কেন.......................

কেন নতুন দিন আসে,                                    কেন কষ্ট ক্লিষ্ট রাতের সৃষ্টি ঘটে,                                                                       কেন অস্থিরতা বাড়ে । কেন যৌবন নৌকা পাল তুলে চলে,                     কেন হৃদয়ের উষ্ণতা বহে,                                      ...

চাঁদ দেখার একটা বিশেষ দিন.........................

২৮/০২/২০১২ইং হ্যালো, হ্যালোঃ হ্যাঁ বলো, আবীর কেমন আছো? ভালো আছি পৃথা, তুমি কি এখন free আছো? আপাততো এখন কোন কাজ নাই, কেন বলতো? না, এমনিতেই । বাইরে আসবে ? কোথায়? এই T.S.C তে । ও আমার body spree শেষ হয়েছে, ওটা কিনতে যাবো, New Market যাবে? কথন যাবে? এই এখনই, যদি যাও তাহলে Ready হও । ওকে, আমি এখনই যাচ্ছি । ................................................................... ................................................................................... হ্যালো, আবীর! আজ তো  New Market বন্ধ । কি করবো বলো, আমি তো এখনো বাসে উঠি নাই, বাসায় চলে যাবো নাকি বাসে উঠবো? ঠিক আছে শাহবাগ আসো, এখন বিকাল ৫.৪০মি. বাজে, তুমি ৬.৩০মি. পৌঁছে যাবে, আর এসে আমাকে call দিও । তখন আমি শাহবাগ থাকবো । ঠিক আছে, আমি পৌঁছে যাবো । ......................................................................... .................................................................................... উফ, বড্ড জট, কিভাবে আমাদের সময় গুলো kill হচ্ছে, তা বলে বোঝানো যাবে না । এখন বলো আবীর কে...

বন্ধু

ওগো বন্ধু - আজ শোনাবো আমার যত মনের কথা প্রিয়তম হারানোর কত যন্ত্রণা তোমাকে শোনাবো আমার মনের ব্যাথা কেউ কথা রাখেনি কেউ ভালোবাসেনি কেউ কথনও কাঁদেনি এমন কথা কী শুনেছো ?

চলার পথে কিছু কথা........

ছবি
আজ এক নতুন দিনের সূচনা হলো, যা আমাকে করেছে বিচলিত, কিন্তু আমি আমার ধৈর্য্য নিয়ে যথেষ্ট ভাবনায় ছিলাম কারণ কখন কি যে বলে ফেলি তা্‌ই বুঝতে পারছি না। নিজের উপর আস্থা রেখেছি আমি যেন বোকামিটা না করে বসি। তারপরও আমি আমাকে বোঝাতে পারি না কি করবো, কারণ রাগকে ফাঁকি দেওয়া যায়, মুখকে তো আর ফাঁকি দেওয়া যায় না।মুখের চেহারা হয়ে ওঠে বির্বণ। যতই এটাকে ঢাকতে চাই তত বেশি কালিমা লিপ্ত হয়ে ওঠে। এটা স্বভাবগত ভাবে ধরা পড়ে তাতে আমার কোন দোষ নাই, আমার উপর আমি যতটুকু পারি নিয়ন্ত্রণ রাখতে চেষ্টা করি কিন্তু বাকি অংশ পরম করুনাময়ের হাতে। যাইহোক আমি বাসার বাইরে ছিলাম একরকম ভালোছিলাম, সেখানে আকাশ আর মৃত্তিকার ছড়াছড়ি ছিল । ছিল রাস্তার ব্যস্ততা আর ঘরমুথি মানুষের দৌড়াদৌড়ি। আমি কিছুটা সময় রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে বাদাম চিবাচ্ছিলাম আর বস্তু জগত নিয়ে ভাবছিলাম কিছু আর ভাবার আগেই আমার বাসায় যেতে মন চাইলো, আর তখনই ঘটলো যত বিপত্তি। কেনো যে বাসাই এলাম জানি না । পৃথিবীর নিয়ম যদি উল্টে যেত তাহলে খুব ভালো হতো। এই মুর্হূতে এই কথাগুলি আমার মনে পড়ছে । আমি মন কে বার বার বলি কেন তুমি এতভাবছো অন্যকে নিয়ে, কি অধিকার আছে তোমা...

আমি দিতে শিখেছি.........অনেক কিছু

আমি অনেক কষ্টে অনেক কিছু দিতে শিখেছি........... আমি আকাশকে দিয়েছি আমার যত ভালোবাসা । আমি অনেক কষ্টে অনেক কিছু দিতে শিখেছি........... আমি বৃষ্টিকে দিয়েছি আমার যত কান্না, যত ক্ষোভ । আমি অনেক কষ্টে অনেক কিছু দিতে শিখেছি........... আমি পাহাড়কে দিয়েছি আমার যত বিশালতা । আমি অনেক কষ্টে অনেক কিছু দিতে শিখেছি........... আমি মৃত্তিকাকে দিয়েছি আমার অবসাদগ্রস্ত সময়কে । আমি অনেক কষ্টে অনেক কিছু দিতে শিখেছি............ আমি প্রেমকে দিয়েছি সমুদ্রের ঢেউয়ের কাছে । আমি অনেক কষ্টে অনেক কিছু দিতে শিখেছি............ আমি পথকে বেঁধে দিয়েছি অন্তিম যাত্রার সাথে ।

আমার ছন্দ............

ছন্দ আমাকে দিয়েছে নতুন জীবন তাল আমাকে বেঁধে রেখেছে ভাবনাহীন সময়ের কাছে। হুট করে ভালো লাগা আর ভালোবাসা আমাকে দিয়েছে প্রাণ, নিজের মত করে কিছু কথা বলবার সুযোগ হয়েছে আজ । জীবনে প্রথমবার ভালোবাসা হারানোর কথা মন থেকে দিয়েছে ভুলিয়ে আমার । কত রাত গিয়েছে, কত দিন কেটেছে অনিদ্রায় আমার- ভাবিনিতো আমি, আমার এই লেখা পড়বে সবাই, ছন্দহীন, তালহীন বেঁকে যাওয়া জীবনের কথা । আজ আমার হৃদয়ে সুর ওঠে তারহীন ছন্দে ।।

কবে সুদিন আসবে

অজানার দিকে তাকিয়ে থাকি কোন এক বিষন্নতা ভরা মন নিয়ে । সময় ছুটে চলে আমি আটকে যাই । আমার দিন যায় রাত আসে, এভাবে একটা করে দিন কেটে যায়, আমার বয়স বাড়ে কিন্তু আমি বাড়ি না। আমি পথ চেয়ে থাকি,  কতো স্বপ্ন দেখি, কবে সুদিন আসবে................................................................................................. বজ্র কন্ঠ আর সরিৎ মগ্ন মন শুধু বসে আছে চাতকির ন্যায়, আর আমি সময় পার করি অবহেলিত কল্পনায় । আমার কিছুই ভালো লাগে না, ঐ সময় আমি সম্বিত ফিরে পায় সম্মানিত নীতির অধ্যায়নে । কি জানি কী এক কষ্ট বেড়ে যায় আমার মনের নিবন্ধিত রুপায়ণে, আজব লাগে আমার ঐসব কল্পনা সম্বলিত নিছক কাহন। রঙিন মন ছটফট করে কী অসহনীয় ভাবে । দ্রুত গতিতে ছুটে চলে সময়ের কাটা । অতি মানব প্রাচীর নিছক খেলায় মেতে ওঠে, অভিনব সব কায়দা কৌশল । কি লিখবো আর পাই না খুঁজে মনের গভীরতায়..................................................... কবে সুদিন আসবে...................................................??????????????????????????????

অসমাপ্ত

কষ্টের মাঝে জন্ম আমার কষ্ট নিয়েই করি বসবাস তবু নিয়তি করেছে ফন্দি কষ্টে রাখতে বারমাস। রোজ সকালে ভাবি আমি বদলে যাবে আজ দিনটি বুঝি দুপুর না গড়াতেই ভাঙে সে ভুল তবুও খুঁজি আমি দুঃখেরই মাঝে সুখেরই কুল।।

কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি

এখানে যারা প্রাণ দিয়েছে  রমনার ঊর্দ্ধমুখী কৃষ্ণচূড়ার নিচে যেখানে আগুনের ফুলকির মতো এখানে-ওখানে জ্বলছে অসংখ্য রক্তের আলপনা, সেখানে আমি কাঁদতে আসানি । আজ আমি শোকে বিহবল নই, আজ আমি ক্রোধে উন্মত্ত নই আজ আমি রক্তের গৌরবে অভিষিক্ত । যে শিশু আর কোনদিন তার পিতার কোলো ঝাপিয়ে পড়ার সুযোগ পাবে না, যে গৃহবধু আর কোনদিন তার স্বামীর প্রতীক্ষায় আঁচলে প্রদীপ ঢেকে দুয়ারে আর দাঁড়িয়ে থাকবে না, যে জননী খোকা এসেছে বলে উদ্দাম আনন্দে সন্তানকে আর বুকে জড়িয়ে ধরতে পারবে না, যে তরুণ মাটির কোলে লুটিয়ে পড়ার আগে বারবার একটি প্রিয়তমার ছবি চোখে আনতে চেষ্টা করেছিল, সে অসংখ্য ভাইবোনদের নামে আমার হাজার ভাইবোনদের নামে আমার হাজার বছরের ঐতিয্যে লালিত  যে ভাষায় আমি মাকে সম্বোধনে অভ্যস্ত সেই ভাষা ও স্বদেশের নামে এখানে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে আমি তাদের ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি যারা আমার অসংখ্য ভাইবোনকে র্নিবিচারে হত্যা করেছে । ওরা চল্লিশ জন কিম্বা আরো বেশি যারা প্রাণ দিয়ে ওখানে রমনার রৌদ্রদগ্ধ কৃষ্ণচূড়া গাছের তলায় ভাষার জন্য মাতৃভাষার জন্য বাংলার জন্য যারা প্রাণ দিয়েছে ওখান...

স্বাধীনতার চল্লিশ বছর পরেও

স্বাধীনতার চল্লিশ বছর পরেও আজ তরুণ প্রজন্ম, নবীন শিশুরা ভাষা শহীদদের প্রতি অমর একুশের শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাচ্ছে..... কারণ আজ আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবস ও ভাষা শহীদ দিবস । কিভাবে ভুলবে এই দিনটাকে, এই ভাষার জন্য পৃথিবীর আর কোন দেশে এমন রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ হয়নি । আমার মায়ের মুখের ভাষাকে যারা কেড়ে নিতে চেয়েছিল, যারা এই দেশটাকে হত্যা করতে চেয়ে ছিল  তাদের  কে ঘৃণা জানাবে পৃথিবীর সব প্রান্তের মানুষ। আমরা বাঙালি, এই পৃথিবী যতদিন থাকবে আমরা ও থাকবো বেঁচে ততদিন। তাইতো বলতে ইচ্ছ করে, "আমার বাংলাদেশের একতারা সুর কত ভালোবাসি,,,,,, আমার বাংলাদেশের জারি সারি ভাটিয়ালি কত ভালোবাসি,,,জন্ম আমার ধন্য মাগো এই দেশেতে জন্মে..."।

গভীর শ্রদ্ধা

"ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চাই......................ওরে আমার সোনার বাংলা রে ।।" যারা ভালোবেসে এ দেশটাকে দিয়েগেছে প্রাণ রাষ্ট্র ভাষার জন্য তাঁদের কে জানাই গভীর শ্রদ্ধা ।

অদ্রি আমাকে হাতছানি দেয়

তোমাকে আমি দেখেছিলাম..............শারদ প্রাতে, স্নাত, শুভ্র মুখ খানি  ভেসেছিল আমার হৃদয় মাঝারে। যাকে আমি আকঁতাম মনের মাধুরী মিশিয়ে, কখন যে সেই মুখখানি কালো আবরণে আবছা হয়েছে, বুঝতে পারিনি এতটুকু আমি। সময়ের গাহন আজ উদ্দিপ্ত হয়ে আছে.................. মনের উত্তাল সেই আহবান নেই আর মায়াবী বাঁধনে, অদ্রি(পাহাড়) আমাকে বারবার হাতছানি দেয় ...... কখন বন্ধু হবে আমার ।

আর নয় হতাশা

কখনই হতাশ হয়ো না, ছেড়ো না হাল । মানুষের কাছে সাহায্যের জন্য এগিয়ে যাও তোমার আন্তরিকতা ও সত্যবাদিতা দিয়ে। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো, অযথা নালিশ করোনা জীবনের কাছে, সমাজের ব্যবস্থা নিয়ে। নিজেকে নিয়ে প্রাণপণ পরিশ্রম করে যাও স্বপ্ন পূরণের পথে। অন্যের সবচেয়ে ভালো গুণটি খুঁজে বের করো।পৃথিবীতে এমন কেউ নেই, যার সবটাই অমঙ্গলজনক। প্রত্যেরই ভালো ও খারাপ দিক আছে। তাই তার ভালো দিকটি বের হয়ে আসার জন্য অপেক্ষা করো। প্রস্তুত হও আজই।সেখানেই ভাগ্য ফিরে যায়, যেখানে তোমার প্রস্তুতি আর জীবনে পাওয়া সুযোগ এক হয়ে গেছে ।

গতিধারা

জীবনের গতিধারা কোথায় যাচ্ছে বুঝতে পারছি না, তবে এটুকু বুঝতে পেরেছি আমাকে কিছু একটা করতে হবে। কিছু করবার জন্য উদ্যোগ নিলাম তখন থেকেই একটা অস্থির ভাব তৈরী হলো আমার মাঝে। চলতে খাকলাম আমার গতিধারায়............................................................................................................................ গন্তব্যের মাঝে এলো অনেক বাধা তবু সেগুলো কে পুঞ্জীভূত করে আমার জীবনের পথচলা , জানি না আমার কী আছে সামনের দিনগুলোতে, এভাবে বেঁচে থাকা বলে না তবু বেঁচে আছি নিজের জন্য নয় দেশ কে কিছু দিতে এবং দেশের মানুষের জন্য কিছু করে যেতে । জানি না আমার স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে কিনা । আজ একটা চাকরির ভাইভা দিতে গিয়েছিলাম........... সেখানে মানুষকে কিভাবে ক্রয়-বিক্রয় করে তার নমুনা পেলাম। বাসা থেকে বের হয়ে লাইন বাসে চাপলাম, তারপর অনেক চরাই-উতরাই পেরিয়ে গন্তব্যস্থলে পৌছাঁলাম। অবশেষে অফিস খুজেঁ পেলাম । আর ভাবলাম কতদিন এভাবে চলবে, যাই হোক কাক্ষিত ভাইবার মুখোমুখি হলাম। অফিসের বস আমাকে প্রশ্ন করলেন আগে কোথাও চাকরি করেছি কিনা, আমার উত্তর যথারীতি দিলাম না। ব্যাস এখানেই কথা শেষ। অবশেষে যখন চাকরি হলো ত...

আজ ছিল পূর্ণিমা

আজ ছিল পূর্ণিমা ঝিলমিল ঝিলমিল মিটিমিটি তারা পূর্ণিমার চাঁদ দেখে হই মাতোয়ারা । ওই চাঁদে বাস করে প্রিয় চাঁদ বুড়ি তারাগুলো চারপাশে দেয় হামাগুড়ি । তাই দেখে চাঁদমামা খিলখিল হাসে সারি বেঁধে মেঘগুলো নীলাকাশে ভাসে।

স্মৃতি

এখনই উত্তর-দক্ষিণ হাওয়ায় বইয়ে নিয়ে যাবে, এলোমেলো করে দিবে নতুন স্বপ্ন গুলি.... ভাবনায় ভর করবে পুরনো স্মৃতি গুলি !! কথোপকথন চলবে_______ এসোনা এথানে, তুমি (স্মৃতি) আর ভারি করে রেখ না চলার পথকে, আমাকে চলতে হবে, চলতে হবে বহুদূর--- পিচ্ছল করে দিও না আমার আবেগকে মায়ার গতিবিধি দিয়ে বেঁধে দিও না গন্তব্যকে--- আর ফিরবো না কষ্ট ক্লিষ্ট জীবনের কাছে, ফিরে যাবো বৃষ্টি স্নাত বনে, অজস্র ফুলের মাঝে ঝাউবনে জোনাকি আলোর মাঝে, ফিরে যাবো জাগতিক পৃথিবীর কাছে ।

আমার পৃথিবী আজ অচেনা ভূবনে ঘেরা।।

ভালো কি লাগে আমার অচেনা ভূবনে এই ভাবে বেঁচে থাকা, তমশায় ঘেরা কোন এক অচেনা অবিচ্ছন্ন আন্তরাত্মা । আমিতো আর নই সেই আমি, যে ছিল অনন্যা।   আজ দিগন্ত রেখায় সব আলো যাচ্ছে চলে এখন মন শুধু হারায় ঐ মেঘের ভেলায় । কিছুই আমার অজানা নয়, তবুও কোন আবছা হাওয়া বইছে আমার ভেতর- জানালার পাশে দাড়িয়ে দেখি ঐ দূরের কোন দিগন্ত রেখা, আকাশনীলের মাঝে চেয়ে দেখি আমার অন্তরাত্মা চারিদিকে বইছে হাওয়া নিঃসঙ্গোপনে অবারিত ধারায় । সোনালী দিনের শেষে নামে রাতের আধাঁর স্বাগত জানায় নিজের সঙ্গে নিজের কথা বলার । জানিয়ে দিই নিজেকে আমি এখনো আছি সেই যে তোমার !!

আমার.... আমি...... কেমন,.......... আছি ।।

আমার আমাকে যদি আজ প্রশ্ন করি, কেমন আছ তুমি? কি হবে উত্তর আমার জানি নাতো আমি? ভালো আছি, নাকি ভালো নেই, একটু সময় গুনি।। আমি যদি একবার ভাবি তবে নি:সন্দেহে একটি ভারি উত্তর পাবো- আমার ছোট্ট ঘর, আর ছোট্ট সংসার আছে সেথায় অফুরন্ত খুশির জোয়ার । আমার অল্প অর্থ, অল্প চাওয়া, পুরাবে আমার অনেক পাওয়া । সংসারে অভাব অনটন আছে, আছে জালা-যন্ত্রণা, তারই মাঝে লুকিয়ে আছে ভালোবাসার মহামন্ত্রণা । অসুস্থতা আর রোগ- পীড়া দেয় যে জানি বড়ই কষ্ট, তারই  মাঝে আমি আমাকেই পাবো একথাও বড় স্পষ্ট । সমস্যা আর দু:খ নিয়ে ভাবছি কেন এতো মিছে মিছে জীবন চলার পখে আমার আমি যে থাকি, ধায় যে তা পিছে পিছে, সুখে দু:খে মিলে মিশে কাটাচ্ছি দিন অনায়াসে। জীবনের দূর্দিনে আমি শুধুই কী ছিলাম একা ! ছিল আমার অন্তরাত্মা, পেয়েছি তারই দেখা । দিন আছে, রাত নেই এমনটা হয় নাকি ! সব কিছু নিয়ে আমি ভাবছি আজ অনেক লাকি ? জীবনটা আমার, তাইতো থাকি আমারই কাছাকাছি তাইতো হাজার বেদনায় ও আমি বলতে পারি- ভালো আছি, ভালো আছি, ভালো আছি ।। ভালো থাকবো মৃত্যুর পূর্ব মুর্হূত পর্যন্ত ।। ...

পৃথিবী

পৃথিবী অনেক সুন্দর, পৃথিবীর মানুষ অনেক সুন্দর পৃথিবীর নিয়ম-কানুন আরো সুন্দর পৃথিবীতে বেচে থাকা আরো সুন্দর ।।।