পোস্টগুলি

মার্চ, ২০১৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

লৈখিক কথপোকথন প্রকাশিত হয়েছে

তোমায় ভালোবাসি

ছবি
তোমার জন্য নেশা আজ বেশি করে ধরেছে- চোখে স্বপ্ন এঁকেছি শুধু তোমার আবেগে ভেসে কোন কাজে মন বসে না, রাতে ঘুম আসে না, তোমায় ভেবে ভেবে আমার কিছুটি হয় না, তোমায় যে আমি সত্তি সত্তি ভালোবেসেছি। আমার জীবনে একমাত্রই তুমি, আছো তুমি এ হৃদয়ের গহীনে নিঃশব্দ তোমার আসা-যাওয়া আমার মাঝে অনুভবে কবিতার ছন্দ তালে তোমায় ধরে রেখেছি।  আসো না একবার ছুটে- বলনা একটু - ”তোমায় ভালোবাসি”।।

২৬ শে মার্চ

ছবি
মহান স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা। সবাইকে এক সাথে জাতীয় সংগীত করার আহবান।

চৈত্রের প্রথম দিনে-

ছবি
চৈত্রের প্রথম দিনে-   ফাল্গুনের শেষ ঝরা পাতার শুভেচ্ছা । ।

মনের ক্যানভাসে.........

ছবি
মনের ক্যানভাসে এঁকে যায় স্মৃতির দিনগুলি, হারানো সেই শূন্যতা ফিরে আসে বারে বার- তুলিতে উঠে আসে বিরহের করুন চিত্র; বিষন্নতা ঘিরে ফেলে সমস্ত হৃদয়াকাশকে!

আমাকে ছুঁয়ে যেত ঐ মুর্হূত গুলি

ছবি
পনের বছরের হাসি ,কান্না , অভিমান  এক নিমিষেই উধাও - কালের বৈরী হাওয়ায় অবক্ষমান হয়ে আছে, কাছে থাকা হাতড়ানো স্মৃতিটুকু। বেচেঁ আছি বলেই- কালের ইতিহাস হয়ে থাকলো। ভাবতেই শ্বাস-প্রশ্বাস গুলো বেশি বেশি উঠা নামা করছে, সব কিছু যেন অচেনা মনে হচ্ছে; পুরনো দিনের গন্ধকে-  বসন্তের পাতা ঝরা উন্মাদিনীর মত লাগছে। চলার পথে ওগুলো ছিল আমার আবেগ- মাঝে মাঝে নেশার মত ছুটে যেতাম, আমাকে ছুঁয়ে যেত ঐ মুর্হূত গুলি, ভালো লাগতো অনেক বেশি- স্মৃতির পরশ পাথর গুলি।  রাত ১২টা ৪৪মি, ১৪-৩-২০১৪ইং

আমি এমনিতেই তোমাকে ফোন করেছি,সত্যি বলছি, আমি ঘুমের মাঝে নেই।

ছবি
আমি যেন সেই পুরোনো হলুদ রঙ করা ইটে মরিচা ধরা বাড়ীর কথা ভুলতে পারছি না। সেখানে কতগুলো যে রুম তা গননার বাইরে, প্রত্যেকটি রুমের ব্যক্তির জন্য আলাদা করে থাকার ব্যবস্থা । কিন্তু বাসায় আত্মীয়-স্বজন এলে আমার রুম দখলে চলে যায়। আমার আর সেখানে জায়গা হয় না,, অন্য ‍রুম খালি পড়ে থাকবে তবু তারা সেখানে যাবে না। একটাই কারণ রাত হলেই ভূতের ভয় আর দিনের বেলা সবাই তা আর মনে রাখে না - এই হলো কাহিনী। আমাদের পরিবারে এতো বেশি সংখ্যক প্রজাতি একসাথে বাস করেছি যে আজ সেই বাড়িটা খাঁ খাঁ করে, সবাই জীবন- জীবিকার তাগিদে যার যার মত ব্যস্ত।  আমার তখন মায়ের সাথে ঘুমাতে হয়। অন্য রুম গুলো তো ফাঁকাই থাকে, ইচ্ছা করলে সেখানে ঘুমুতে পারি কিন্তু  আমার ও অন্য রুমে একা একা ঘুম আসে না, কেমন জানি ভয় ভয় করে। আমার রুমে আমি একা থাকলেও ভয় করে না, অন্য রুমে আমি অভ্যস্ত না। প্রত্যেকটি রুম একটার সাথে আর একটা লাগোয়া, বড় উঠান, গাছ পালায় ভর্তি  বিশেষ করে আমগাছ বাড়ীটার সাক্ষী হয়ে আছে। বর্গক্ষেত্রের মত দেখতে, বাড়ীর ভেতরেও বাগান, বাইরেও বাগান, পিছনের দিকে বড় পুকুর আছে, সেটা ঘিরেও বাগান, তারপর ফস...

আমি মুগ্ধ ! কি অপূর্ব ! দারুন না ?

ছবি
সোনালী আলো ছড়িয়ে পড়েছে চারিদিকে, মনের মৃত্তিকা সাজিয়ে রেখেছে তার অপরুপা বিলাসকে- আলোর ছটায় ধাধিঁয়ে যাচ্ছে তার সৌর্ন্দয, কিছুক্ষণের মধ্যেই দর্শক ধ্বনিত আওয়াজ আসে- আমি মুগ্ধ ! কি অপূর্ব ! দারুন না ? হ্যাঁ, এমনটাই হওয়ার ছিল, আর হয়েছেও ঠিক তেমন। এটা নতুন কিছু নয়, সব সময় যা ঘটে। অপরুপ সৌন্দর্যের বর্ণনা সবাই এক বাক্যে দিতে পারে কিন্তু অপরুপ সৌন্দর্যকে কেউ ধরে রাখতে পারে না। পৃথিবীটা অনেক সুন্দর শুধু নিয়ম গুলো ছাড়া। এই প্রবাহমান ধারা বইতে থাকবে........................................................................... দিনের-রাতের পর, মাসের পর, বছরের পর.......। আর আমি স্বপ্ন দেখবো ঐ সবের সন্ধিক্ষনে, তারপর ভেঙে দিবো, গড়বো, আবার নতুন করে দেখবো, তাই নয় কি? এই তো মনে হয় জীবন, এখন বেঁচে আছি আর কিছুক্ষন পরে নাও বেঁচে থাকতে পারি। জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষনে কত কিছু নিয়ে ভাবনা করা। আর সেগুলো যদি আক্ষরিক গত দিক দিয়ে কিছু হতো তাহলে পৃথিবীর এই বিলাসকে কেউ নষ্ট করার কথা ভাবতো না। সবাই তার সৌন্দর্য কে বাচিঁয়ে রাখার কথা মাথায় রাখতো। আমার স্বপ্নের চাদর আমার জন্য অপেক্ষা করছে- ...

হিসাব

ছবি
মাঝে মাঝে হিসাব করি “সময়”।   কিভাবে যেন দিন, মাস, বছর পেরিয়ে যায়। বুঝতে পারি না। কারণ, মনের কোনে তো সময়ের বা বয়সের রেখাপাত হয় না, সেখানে ছাপ পড়ে স্মৃতির, বিভিন্ন ঘটনার, মধুর স্বপ্নের।  আমার খুব কষ্ট হয়। এই নশ্বর পৃথিবীতে আমার জায়গা সীমিত, বেঁচে থাকা সময় সাপেক্ষ। অথচ মানুষের ভাবাবেগটা সেই পথ দিয়ে কখনও হাঁটে না, কিভাবে নিজে ভালো থাকবো, অন্যকে কেমন করে ঠকাবো, অন্যের সাথে খারাপ ব্যবহার করবো, কতটা কষ্ট দিয়ে ছোট করা যায় সেই চিন্তায় বিভোর, একটি বারও ভাবে না, কে কিসে ভালো থাকবে? কেন ভালো থাকবে? আর কেন এই ভালো থাকা?  জীবন আছে বলেই মৃত্যু আছে। আমরাও মরবো কিন্তু কেন এতো অভিযোগ নিয়ে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাওয়া? কেন ?কেন?কেন? আমরা কি ইচ্ছা করলে পারি না?  আসলে সেইটা বদলাতে পারি এই আমরা নামক মানব জাতি কিন্তু কেউ আমরা কাউকে ভালো রাখতে বা থাকতে দিই না। এটাই আমরা নামক মানব জাতির প্রধান উৎস বা দায়িত্ব।

নির্বাক বসে একা,

ছবি
নির্বাক বসে একা,                          ভাবছি নিজের কথা কি করলে জীবনের আংশিক স্বপ্ন বাস্তবায়ন হবে। অতীত শিকড় রস,                          বড়ই করুণ আবেগের আতিসহ্যে গড়া সেই কোঠা। কি করে তার রহস্য মোচন করবো, জানি না  তো একা!! জগতে শান্তি দেওয়ার মত কেউ নাই,  আছে শুধু নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী অধমের সংখ্যা।।