প্রকৃতির রুপে মুগ্ধময় সত্তা

আমাকে কি পরীক্ষা করা শেষ হয়নি?? আরো কিছু বাকি আছে কি! কিভাবে কি করলে তোমার মন রক্ষা হবে? একটি বার বলেই দেখ না, আমি তোমার যোগ্য হয়ে উঠতে পারি কিনা ? কি হলো-  আমার কথা শুনতে পারছো না? নাকি তোমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে চলে গিয়েছি? কোনটা ? ১ তোমার জন্য আমি -- প্রতিদিন গাঁদা গাঁদা সত্য কথা বলি, তোমার জন্য আমি -- অন্যায়ের প্রতিবাদ করি, তার জন্য কত কত বকা শুনি, তোমার জন্য আমি -- উপকার করি আর তার বিনিময়ে আমি শত্রু বনে যায়, তোমার জন্য আমি -- ক্ষুধার্ত কে খাবার দিই, পেট ভরার পর আর্দশ খাবার খাওয়ার নির্দেশ দেয়, তোমার জন্য আমি -- অসুস্থ মানুষকে সেবা দিয়ে যায়, তোমার জন্য আমি -- না খেয়ে অপেক্ষা করি, তোমার জন্য আমি -- চোখের জলে ভাসি, তোমার জন্য আমি -- প্রাণ খুলে ধ্যান করি, তোমাকে একটি বার দেখবো বলে!! আরে ! সেইতো তুমি, যে শুধু কষ্ট দিতে ভালোবাসো!!!!! আমি শুনতে পাই- খুঁজে যাও খুঁজে যাও, আর কত পরীক্ষা দিতে হবে আমাকে? আর কত? ( ১.তোমার জন্য আমি=   মহান সৃষ্টিকর্তা )

এখানে আছি আমি শত শত দিন ধরে- তোমাকে একটি বার দেখবো বলে, আমি মাইলের পর মাইল হাঁটি শুধু একটি কথা শোনার অপেক্ষায়- কখনও অনুভূতি গুলি হারিয়ে যায়! ওই নীল আকাশের সীমানায়-

সব কিছু ভালো, আবার অনেক কিছুই ভালো না। “ নিষ্ঠুর-” এই কথা টা যদি কেউ তার কাছের মানুষের কাছ থেকে শুনে থাকে, তাহলে কেমন লাগবে সেটা জানার পর!  আমি জানি না সেই অনুভূতির প্রকাশটা, শুধু জানি কিভাবে বুকে সেই চাপটা ধারণ করে অনুভব করতে হয়। কষ্টে বুকের মাঝে এমন এক আবরণ তৈরী হয় সেটা বোঝানোর নয়। যে বলেছে সে হয়তো কথাটা বলার সময় কোন কিছু ভালো করে না ভেবেই বলেছে কিন্তু কথাটার গুরুত্ব একটুও বোঝেনি, হয়তো সে বলেই মুক্ত হয়েছে। হয়তো মানব জাতিটাই এমন!  “উপরের আবরণে সবাই বিভোর, ভেতরের ক্রন্দনে কেউ সাথে নয়।” আমি সাত-পাচ আর ভাবতে পারি না । নিজের কাছে নিজেই স্বীকার করি আমি পৃথিবীর বুকে এক প্রদীপ্ত শিখা, যে প্রতিটা মুর্হূতে জ্বলছে। সেই শিখা কখন তীব্র কখনও বা কঠিনতর তীব্র।  হাঁটতে থাকি, হাঁটতে থাকি ......................... ভাবনারা শুধুই বোকা বানিয়ে চলে, আমি ওদের সাথে তাল মিলিয়ে চলি,একটা সময় পর ওদেরকেও ঘৃণা করি। তবু ওরা পিছু হটতে চায় না-

মহান মাতৃভাষার শহীদের আত্মার শ্রদ্ধা ও ভাষার জন্মদিনের শুভেচ্ছা

এখনো থমকে দাঁড়ায় তোমার ডাকের ইশারায়। পাশ ফিরতে খুবই সাধ জাগে কিন্তু পারি না। যদি তোমাকে হারায়, কখনও যদি তোমায় দেখতে না পাই! আমার এই ভয়টা মাঝে মাঝে তাড়া করে ফিরে।  মাঝ রাতে যখন স্বপ্নে ঘুম ভাঙে, বুকটা কাঁপতে থাকে, শ্বাস-প্রশ্বাসের ঘনঘটা যেন বেশি করে আলেড়িত হয়। তখন তোমাকে মনের টেলিপ্যাথি দিয়ে ডাকতে ইচ্ছা করে, যদি তুমি পাশে থাকো তবে আমার শূন্যবুকের শব্দটা আর শুনতে হবে না। আবার ভয় পাই এই ভেবে যে তোমার সুখের নিদ্রাকে আমি ভাঙিয়ে দিচ্ছি, তখন আর তোমাকে ডাকতে ইচ্ছা করে না।  আমার কষ্টগুলো বাড়তে থাকে তারপর একসময় থেমেও যায়, আমি গাইতে থাকি একটার পর একটা গানের কলি .............................................................................................................................. একসময় থেমে যায়, নেমে আসে দু’চোখে নিরবতার হাতছানি। আমি আঁধারের অতল সাগরে ডুবে যায়।         “পৃথিবীতে কে কার আপন জন, নিঃশ্বাসে শুধু বিষ।”

আমি নিজেকে কি বলে ডাকবো নিজেই বুঝতে পারি না। কারণ আমার মত মুঠো মুঠো স্বপ্ন কেউ দেখে না বেকারত্বের বোঝা নিয়ে। মানুষকে যে কত ঝক্কি ঝামেলা সহ্য করতে হয় সেটা আমার মত কেউ আর বুঝবে না। আমি এই পৃথিবীকে অনেক ভালোবাসি কিন্তু পৃথিবীর মাঝে বেঁচে থাকার জন্য কত নিয়ম পালন করে চলতে হয় তার কোন ইয়ত্ত্বা নেই। আমার কাছে এই সব কিছু জঘন্ন্য লাগতে শুরু করেছে, যে রুপ রেখা আমার মনে প্রাণে বিরাজ করেছিল তা নিমিষেই অন্ধকারের কোলাহলে আটকে গেল। আমি জানি হয়তো কোন দিন স্বাভাবিক হতে পারবো না। তবু বেঁচে আছি আমার পরিবারের সদস্যদের জন্য। ওরাই আমার নিষ্প্রাণ আত্মাকে যেন একটু একটু করে বাঁচিয়ে রেখেছে, শুধুমাত্র মায়াবী পৃথিবীর বন্ধন কিংবা ভালোবাসা নামক কোন একটা কিছু.............................................................................. খোলা আকাশের নীচে যখন নিজেকে দাঁড় করাই তখন আমার ভেতরে অন্য কেউ বিরাজ করে, চঞ্চল হতে চাই এই মন, কিছু করার জন্য ছুটে যেতে ইচ্ছা করে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে। কিন্তু সেটা আমার কাছ থেকে কিছুক্ষণের মধ্য বিদায় নেয় কারণটা আমি নামক অপদার্থ ছাড়া আর কেউ জানে না। ...

বসন্তের হাওয়ায় উড়ছে সব কিছু আগমনী বার্তায় উদ্বেলিত চারিধার গুন গুন আউয়াজ তুলেছে মনের অন্দরে কে নেবে সেই সুখতান..................................... আজ বসন্তের প্রথম ফাগুন. সবাই কে বসন্তের প্রথম ক্ষণে বাসন্তি রঙে রাঙায়িত হওয়ার শুভেচ্ছা।

বলি বলি করে আর হলো না বলা, কি করে যে বলবো ভেবে কূল পাই না- হয়তো একদিন সেটাও যাবে হারিয়ে! হঠাৎ আবার সামনে আসবে- তখন আমি যাব ভুলে, কোন একদিন ভেবেছিলাম তোমাকে হয়নি বলা যে কথা কোন কালে। হৃদয়ের স্রোত বইবে না- সেখানে আর কোন হৈ চৈ শোনা যাবে না, প্রকৃতি শুধু নিথর হয়ে যাবে পরশ পাথরও সেই মৌনতা রক্ষা করে যাবে!

নেট কানেকশন না থাকার কারণে অনেকদিন যাবৎ অনলাইন থেকে আমি বিচ্ছিন্ন। সময় থেকেও লেখার জন্য কোন কানেকশন নাই। বসবাস গ্রামে, তাই নেট সংযোগ ঠিকভাবে আসে না।