পোস্টগুলি

মার্চ, ২০১৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

লৈখিক কথপোকথন প্রকাশিত হয়েছে

তোমায় ভালোবাসি

ছবি
তোমার জন্য নেশা আজ বেশি করে ধরেছে- চোখে স্বপ্ন এঁকেছি শুধু তোমার আবেগে ভেসে কোন কাজে মন বসে না, রাতে ঘুম আসে না, তোমায় ভেবে ভেবে আমার কিছুটি হয় না, তোমায় যে আমি সত্তি সত্তি ভালোবেসেছি। আমার জীবনে একমাত্রই তুমি, আছো তুমি এ হৃদয়ের গহীনে নিঃশব্দ তোমার আসা-যাওয়া আমার মাঝে অনুভবে কবিতার ছন্দ তালে তোমায় ধরে রেখেছি।  আসো না একবার ছুটে- বলনা একটু - ”তোমায় ভালোবাসি”।।

চিন্তা-চেতনা

ছবি
সাধারণ মানুষের চেতনায় কিছু বিষয় উন্মুক্ত থাকে আবার কখনো সেই বিষয় গুলি জটিল আকার ধারন করে কখনো দেখা যায় আমাদের বোধ-শক্তি অনেক খানি প্রখর অথচো আমরা সেটার গভীরতা কখনো পরিমাপ করি না। যাইহোক এই কথা বলে কোন ফলাফল পাওয়া যাবে না, তাই অন্য কথায় আসি। আমি বা আপনি এই মুর্হূতে যা কিছু ভেবে চলেছি তার ব্যাপ্তি কতটুকু আর তার পরিসীমাই বা কতটুকু। এই ধারণা আমাদের কখনো থাকে না বা আমরা ভাবিও না। আর আমরা হলাম পৃথিবীর বুকে সব চেয়ে সুখী ও সমৃদ্ধশালী প্রাণী। যারা সুখ ছাড়া কিছু বুঝি না। সুখের চেয়ে দুঃখের পরিমান বেশি এ মহা জাগতিক বিশ্বে। অথচো আমরা একটু সুখ পেলেই সব ভুলে যাই আমাদের জীবনের বেদনা বিধুর যন্ত্রণাময় সময়কে। একটু সুখের জন্য আমরা পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে ভেসে বেড়াচ্ছি। আমাদের ভেতরের যন্ত্রণাকে পরিহার করার জন্য। আমরা কী একটুও ভেবে দেখি যে, এই চরম পরিণতি গুলো কারা সৃষ্টি করে চলেছে। ভাবি না, আর ভাববোই বা কীভাবে? কারণ আমরা তো পৃথিবীর সেই সুখী নামক মানব প্রাণী। আর কী লিখবো আমরা নামক মানব প্রাণীর নামে- যারা আমরা প্রতিনিয়ত ভোগান্তির স্বীকার হচ্ছি মানব সৃষ্ট প্রতিকূলতার কাছে। আমর...

ভয়াবহ বিভিষিকা

ছবি
আমার মনের সাথে অনেক যুদ্ধ করি তবু আমি জয়ী হতে পারি না প্রতি মুর্হূতে আমি সেই একই ভাবনা ভেবে যাই কখন মুক্তি পাবো সেই নরক যন্ত্রণা থেকে। ভয়াবহ বিভিষিকা আমাকে প্রতি মুর্হূতে শোষণ করে চলেছে আমি তার সাথে মিতালী করে চলার চেষ্টা করেছি মাত্র কখন শুনবো সেই আহবান যা আমার চিত্তকে ভরিয়ে দিবে- আমি যন্ত্রণা থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য চলে যায় বহুদূরে ! যেখানে আকাশ আর গ্রামের মেঠো পথ খেলা করে, নদীর তীরে বালুগুলি হাওয়ায় দোলা দেয়- কচি ধানের ক্ষেতে শিশুরা নাটাই নিয়ে মাতোয়ারা থাকে, প্রাচীন বৃক্ষের নিকট ধ্যান মগ্ন ঋষির মুখখানি, দূরপাহাড়ে মেঘপুঞ্জের সারি বেঁধে চলা, আকাশলীনার সাথে সবুজ ঘাসের হৃদ্যতা- তারপরও আমার হৃদয়ে তুমি নামক অপদার্থের আগমনি ধ্বনি শুনতে পাওয়া, রুদ্ধ দ্বারের মাঝে নিজেকে আবিষ্কার করা- এক চিলতে করুণা ভিক্ষা করা, জোটে না কোন এক নিষ্কন্টক মোহের দেখা, চলে যাচ্ছে নিয়মের কোন একটা ধারা, যেভাবে প্রবাহিত হওয়ার কথা ছিল ঠিক সেভাবে- আমিও চলেছি আমার মতো করে, কিন্তু সেভাবে নয় যেভাবে চলার কথা ছিল......................

আজ সারাদিন........

আজ গিয়েছিলাম আলালপুর, ময়মনসিংহের শম্ভুগঞ্জের একটি গ্রামে। আমার কাজ ছিল অতিদরিদ্র মানুষ কিভাবে স্বাস্থ্য সুবিধা পাচ্ছে তার সেবা কাছ থেকে দেখা। তো সেবা কর্মীরা ঠিকই সেবা দিচ্ছে কিন্তু তারপরও কোথায় যেন একটু সমস্যা রয়ে গিয়েছে। যাই হোক আসল কথায় আসি। গেলাম এক বাসায়, সেই বাসার গৃহকর্তী ২দিন আগে মারা গিয়েছেন। পরিবারের অবস্থা বেশ স্বাভাবিক। গৃহকর্তী তার স্বামী ও ১টি মাত্র কন্যা সন্তানকে পৃথিবীতে রেখে গিয়েছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৩৫-৩৬ বছর বয়স। আর তার কন্যা পড়ালেখা করে এইচ.এস.সি ১ম বর্ষে। মহিলা এতো কিছু মাথায় রেখে ২য় সন্তানের মা হতে চাইনি। কিন্তু সৃষ্টিকর্তার র্নিদেশে ঠিকই তিনি গর্ভবতী হন। যখন তার কনসেপ্ট হলো ৩-৪ মাস তখন তিনি সুস্বাস্থ্য ক্লিনিকে যান ভ্রুন নষ্ট করার জন্য। স্বাস্থ্য সেবিকা তাকে দেখে পরামর্শ দেন ভ্রুন হত্যা না করতে। কারণ এই সময় তার গাঠনিক সময় এবং ভ্রুন হত্যা করলে তার মৃত্যুর ঝুঁকি থাকে। সেবিকা তাকে অনেক বুঝিয়ে তাকে বাসায় ফেরত পাঠিয়ে দেয়। মহিলা কিছুদিন পর ঠিকই ভ্রুন হত্যা করে এবং সে প্রায়ই অসুস্থ্য থাকে কিন্তু সে কাউকে বলে না। এমনকি তার স্বামীও বিষয়টি জানে না। ভ্রুন হত্যার ...
আজ আমার বাংলাদেশের যে কী অবস্হা---- সেটা বোঝাতে পারবো না দিনে দিনে সবকিছু যেন উল্টে-পাল্টে যাচ্ছে আমার আর ভেতর থেকে কোন লেখার তাড়না জাগে না,  শুধু রাজনীতি আর ধোয়াশাময় জীবনের দিকে তাকিয়ে থাকা কখন আসবে সোনালী সুদিন.... হয়তো আমার মতো ঐ দিনের অপেক্ষায় সবাই